ঈদপরবর্তী পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা

দেশের পুঁজিবাজারে দিনভর সূচক ওঠানামার মধ্য দিয়ে ঈদের আগের সর্বশেষ কর্মদিবস গত ৭ জুলাই লেনদেন হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বেড়েছে দশমিক ৯০ পয়েন্ট। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। আগের দিন দরপতনের পর ওইদিন বাজার ঘুরে দাঁড়ায়।

বৃহস্পতিবারও সূচকের তেজিভাবের মধ্য দিয়ে দিনের লেনদেন শুরু হয়। কিন্তু লেনদেনের আধা ঘণ্টা পর শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপ বেশি পড়ে। এরপর দিনের বাকি লেনদেন হয় সূচক ওঠানামার মধ্য দিয়ে। এদিন ডিএসইতে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ১৯ কোটি ৬০ লাখ ১২ হাজার ৬৯৮টি শেয়ার ও ইউনিট কেনা-বেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১৬৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৪৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির দাম।

অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ার এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে দশমিক ৯০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ১ দশমিক ৩০ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট।

সামগ্রিকভাবে ঈদের আগে পুঁজিবাজার খুব একটা স্বস্তিদায়ক ছিলো না। তাই স্বাভাবিকভাবেই ঈদপরবর্তী বাজারে বিনিয়োগকারীদের ইতিবাচক প্রত্যাশা থাকবে।

Tagged