সংবিধানে বর্নিত বাংলদেশ শ্রম আইন (৬ষ্ঠ এবং শেষ ধাপ)

 

একবিংশ অধ্যায়

বিবিধ

অব্যাহতির ক্ষমতা

৩২৪৷ (১) সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উহাতে উল্লিখিত শর্ত বা বিধি-নিষেধ সাপেক্ষে, কোন মালিক বা মালিক শ্রেণীকে অথবা কোন প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠান শ্রেণীকে বা ইহার কোন অংশ বিশেষকে অথবা কোন শ্রমিক বা শ্রমিক শ্রেণীকে এই আইনের দ্বিতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম অথবা অষ্টাদশ অধ্যায় অথবা উহার কোন ধারা অথবা একবিংশ অধ্যায়ের ধারা ৩২৫, ৩২৬, ৩৩৭ বা ৩৩৮ এর সকল বা যে কোন বিধানের প্রয়োগ বা মানিয়া চলা হইতে অব্যাহতি দিতে পারিবে৷

(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন অব্যাহতি আদেশ জন বা জাতীয় স্বার্থে করা হইবে এবং উক্ত আদেশ এক সংগে ছয় মাসের অধিক মেয়াদের জন্য বলবত্ থাকিবে না৷

(৩) প্রধান পরিদর্শক, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোন প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠান শ্রেণী সম্পর্কে এই আইনের ধারা ১০০, ১০১, ১০২, ১০৩, ১০৫ বা ১১৪ এর সকল বা যে কোন বিধানের প্রয়োগ কোন উত্সব, মেলা বা প্রদর্শনী উপলক্ষে সাময়িকভাবে স্থগিত রাখিতে পারিবেন, এবং ইহা প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত মেয়াদের জন্য এবং শর্ত সাপেক্ষে বলবত্ থাকিবে৷

কাজ শুরু করিবার পূর্বে প্রধান পরিদর্শককে নোটিশ প্রদান

৩২৫৷ (১) কোন মালিক তাহার প্রতিষ্ঠানে কাজ বা ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করিবার অন্যুন পনর দিন পূর্বে প্রধান পরিদর্শকের নিকট তত্সম্পর্কে একটি নোটিশ প্রেরণ করিবেন এবং উক্ত নোটিশে নিম্নলিখিত তথ্য বা বিষয় সন্নিবেশিত থাকিবে, যথাঃ-

(ক) প্রতিষ্ঠানের নাম ও অবস্থান;

(খ) মালিকের নাম ও ঠিকানা;

(গ) প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে চিঠিপত্র প্রেরণের ঠিকানা;

(ঘ) প্রতিষ্ঠানে পরিচালিতব্য কাজ বা ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রকৃতি;

(ঙ) ব্যবহৃত শক্তির প্রকৃতি ও পরিমাণ;

(চ) প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপকের নাম;

(ছ) প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্য শ্রমিকের সংখ্যা;

(জ) বিধি দ্বারা নির্ধারিত অন্য কোন তথ্য৷

(২) যে প্রতিষ্ঠান সাধারণতঃ বত্সরে একশত আশি কর্মদিবসের কম মেয়াদে উহার উত্পাদন প্রক্রিয়া চালু রাখে সে প্রতিষ্ঠানে পুনরায় উত্পাদন প্রক্রিয়া শুরু করিবার অন্যুন ত্রিশ দিন পূর্বে তত্সম্পর্কে উহার মালিক উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত তথ্য বা বিষয় সন্নিবেশ করিয়া একটি লিখিত নোটিশ প্রধান পরিদর্শকের নিকট প্রেরণ করিবেন৷

(৩) কোন ক্ষেত্রে নূতন ব্যবস্থাপক নিযুক্ত হইলে, তাহার কাজে যোগদানের তারিখ হইতে সাত দিনের মধ্যে মালিক উক্ত পরিবর্তন সম্বন্ধে প্রধান পরিদর্শকের নিকট একটি লিখিত নোটিশ প্রেরণ করিবেন৷

(৪) কোন সময় কোন প্রতিষ্ঠানে কোন ব্যবস্থাপক নিযুক্ত না থাকিলে বা নিযুক্ত ব্যবস্থাপক কোন কাজ না করিলে ব্যবস্থাপক হিসাবে কর্মরত যে কোন ব্যক্তি অথবা এরূপ কোন ব্যক্তি পাওয়া না গেলে মালিক, এই আইনের উদ্দেশ্যে, উক্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক বলিয়া গণ্য হইবেন৷

নক্‌সা অনুমোদন এবং লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রিকরণের ফিস

৩২৬৷ (১) সরকার-

(ক) কোন কারখানা বা কোন শ্রেণীর কারখানা নির্মাণ, প্রতিষ্ঠা বা সম্প্রসারণের জন্য বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রধান পরিদর্শকের নিকট হইতে লিখিত পূর্ব অনুমতি গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিতে পারিবে242[:

তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত কারখানা ভবনের নক্সার (Structural Design) সহিত কারখানার মেশিন স্থাপনের নক্সার (Factory Layout Plan) কাঠামোগত কোন ব্যত্যয় বা পরিবর্তন ঘটানো যাইবে না;]

(খ) কোন কারখানা বা কোন শ্রেণীর কারখানাকে বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে এবং ফিস প্রদানে উহা রেজিস্ট্রিকরণ বা উহার জন্য লাইসেন্স গ্রহণ ও নবায়নের জন্য নির্দেশ দিতে পারিবে৷

(২) যদি উপ-ধারা (১) মোতাকে অনুমতির জন্য নক্‌শাসহ কোন দরখাস্ত প্রধান পরিদর্শরে নিকট প্রেরণ করার পর তত্কর্তৃক উহা প্রাপ্তির 243[তিন মাসের মধ্যে প্রধান পরিদর্শকের কোন আদেশ অথবা নির্দেশনা দরখাস্তকারীকে প্রদান না করিলে সংক্ষুব্ধ প্রতিষ্ঠান মালিক পরবর্তী ত্রিশ দিনের মধ্যে প্রতিকার চাহিয়া সরকারের নিকট আবেদন করিতে পারিবে]৷

(৩) যে ক্ষেত্রে প্রধান পরিদর্শক কোন কারখানা নির্মাণ বা সম্প্রসাররে জন্য অথবা উহা রেজিস্ট্রিকরণ বা উহার জন্য লাইসেন্স প্রদারে অনুমতি প্রদান করিতে অস্বীকার কনে সে ক্ষেত্রে দরখাস্তকারী, উক্ত অস্বীকৃতির ষাট দিনের মধ্যে ইহার বিরুদ্ধে সরকারের নিকট আপীল করিতে পারিবেন৷

ব্যাখ্যাঃ কোন কারখানায় কেবল মাত্র কোন যন্ত্রপাতি বা কলকব্জা পরিবর্তন বা প্রতিস্থাপন অথবা, বিধি দ্বারা নির্ধারিত সীমার মধ্যে, কোন নূতন যন্ত্রপাতি বা কলকব্জা সংযোজন এই ধারার অধীন কারখানা সম্প্রসারণ বলিয়া গণ্য হইবে না৷

পরিদর্শকের কতিপয় আদেশের বিরুদ্ধে আপীল

৩২৭৷ (১) যে ক্ষেত্রে এই আইনের অধীন কোন পরিদর্শরে কোন লিখিত আদেশ কোন মালিকের উপর জারী করা হয় সে ক্ষেত্রে, উক্ত মালিক আশে প্রাপ্তির ত্রিশ দিনের ম্যে ইহার বিরুদ্ধে আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট আপীল করিতে পারিবেন, এবং উক্ত আপীল কর্তৃপক্ষ, এতদউশ্যে প্রণীত বিধি সাপেক্ষে, উক্ত আদেশ বহাল রাখিতে, অথবা পরিবর্তন বা বাতিল করিতে পারিবে৷

(২) এতদ্‌উশ্যে প্রণীত বিধি এবং আপীল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আরোপিত শর্ত বা নির্দেশিত কর্মসম্পাদন সাক্ষে, উক্ত আপীল কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত বিবেচনা করিলে, আপীল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত, যে আদেশের বিরুদ্ধে আপীলকরা হইয়াছে উহা স্থগিত রাখিতে পারিবে৷

(৩) সরকার এই ধারার উদ্দেশ্যে বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে৷

(৪) এই ধারায়, আপীল কর্তৃপক্ষ বলিতে সরকারকে বা তত্কর্তৃক এতদ্‌উশ্যে নিযুক্ত অন্য কোন কর্তৃপক্ষকে বুঝাইবে৷

মৌসুমী কারখানা

৩২৮৷ সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোন বত্সরে সাধারণতঃ একশত আশি কর্মদিবরে অধিক কোন উত্পাদন প্রক্রিয়া চালু থা েনা এবং কেবল মাত্র কোন বিশেষ মৌসুম ছাড়া অন্য কোন সময় অথবা প্রাকৃতিক শক্তির অনিয়মিত ক্রিয়ার উপর নির্ভর করা ছাড়া চালু রাখা যায় না এরূপ কোন কারখানাকে, এই আইনের উদ্দেশ্যে, মৌসুমী কারখানা বলিয়া ঘোষণা করিতে পারিবে৷

এই আইনের অধীন আদায়যোগ্য অর্থ আদায়

৩২৯৷ (১) এই আইন সাক্ষে, শ্রম আদালত বা ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক এই আইরে কোন ধারার অধীন প্রদারে জন্য নির্দেশিত কোন অর্থ অথবা এই আইরে কোন বিধানের অধীন কোন ব্যক্তি কর্তৃক প্রদেয় কোন অর্থ অথবা কোন নিষ্পত্তি বা চুক্তির অধীন বা কোন মধ্যস্থতাকারী বা শ্রম আদালরে বা ট্রাইব্যুনালের রোয়েদাদ বা সিদ্ধাতের অধীন কোন ব্যক্তি বা মালিক কর্তৃক প্রদেয় কোন অর্থ উহা পাওয়ার অধিকারী কোন ব্যক্তির দরখাতের ভিত্তিতে এবং তাহার ইচ্ছানুযায়ী শ্রম আদালত কর্তৃক বা উহার নির্দেশে নিম্নরূপ যে কোন ভাবে আদায় করা যাইবে যথাঃ-

(ক) সরকারী দাবী হিসাবে;

(খ) বিধি দ্বারা নির্ধারিত পন্থায়, যে ব্যক্তি উক্ত অর্থ পরিশোধ করিতে বাধ্য তাহার অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং বিক্রয় করিয়া;

(গ) উক্ত প্রকারে সম্পূর্র্র্ণ অর্থ আদায় করা না গেলে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পন্থায়, উক্ত ব্যক্তির স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করিয়া এবং বিক্রয় করিয়া; অথবা

(ঘ) কোন দেওয়ানী আদালরে অর্থ সংক্রান্ত ডিক্রী হিসাবে৷

(২) যে ক্ষেত্রে কোন নিষ্পত্তি বা চুক্তির অধীন অথবা কোন মধ্যস্থতাকারী বা শ্রম আদালত বা ট্রাইব্যুনারে কোন সিদ্ধান্তবা রোয়েদারে অধীন কোন শ্রমিক কোন মালিকের নিকট হইতে এমন কোন সুবিধা পাইতে অধিকারী যাহা টাকায় হিসাব করা যায় সে ক্ষেত্রে, বিধি সাপেক্ষে, উক্ত সুবিধা টাকায় হিসাব করিয়া উপ-ধারা (১) এর বিধান অনুযায়ী আদায় করা যাইবে।

(৩) এই ধারার অধীন অর্থ আদারে জন্য কোন দরখাস্ত গ্রহণ করা হইবে না যদি না উহা অর্থ প্রয়ে হইবার তারিখ হইতে এক বত্সরের মধ্যে পেশ করা হয়ঃ

তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত সময়ের পরেও কোন দরখাস্ত গ্রহণ করা যাইবে যদি শ্রম আদালত এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, দরখাস্তকারীর উক্ত সময়ের মধ্যে দরখাস্ত পেশ করিতে না পারার পর্যাপ্ত কারণ ছিলঃ

আরোও শর্ত থাকে যে, শ্রমিকের পাওনা উসুলের বিষয়টি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাইবে৷

সুযোগ-সুবিধা প্রদানের জন্য কোন অর্থ আদায় করা যাইবে না

৩৩০৷ এই আইনের অধীন মালিক কর্তৃক সরবরাহ বা ব্যবস্থা করিতে হইবে এরূপ কোন সুযোগ-সুবিধা বা সরঞ্জাম বা যন্ত্রপাতি সরবরাহের জন্য বা ব্যবস্থা করার জন্য তিনি কোন শ্রমিকের নিকট হইতে, কেন্টিনে সরবরাহকৃত খাদ্যের মূল্য ব্যতীত, কোন ফিস বা অর্থ আদায় করিতে পারিবেন না৷

শ্রমিকগণের দায়িত্ব

৩৩১৷ কোন প্রতিষ্ঠানে কোন শ্রমিক-

(ক) উহাতে শ্রমিকগণের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য গৃহীত কোন ব্যবস্থার বা স্থাপিত কোন যন্ত্রপাতির ইচ্ছাকৃতভাবে অপব্যবহার বা উহার ব্যবহারে হস্তক্ষেপ করিবেন না;

(খ) ইচ্ছাকৃতভাবে বা যুক্তি সংগত কারণ ব্যতিরেকে এমন কোন কিছু করিবেন না যাহাতে তাহার বা অন্য কোন ব্যক্তির বিপদ হইতে পারে;

(গ) উহাতে শ্রমিকগণের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য স্থাপিত কোন যন্ত্রপাতি বা ব্যবস্থা ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহারে গাফিলতি করিবেন না৷

মহিলাদের প্রতি আচরণ

৩৩২৷ কোন প্রতিষ্ঠানের কোন কাজে কোন মহিলা নিযুক্ত থাকিলে, তিনি যে পদমর্যাদারই হোন না কেন, তার প্রতি উক্ত প্রতিষ্ঠানের অন্য কেহ এমন কোন আচরণ করিতে পারিবেন না যাহা অশ্লীল কিংবা অভদ্রজনোচিত বলিয়া গণ্য হইতে পারে, কিংবা যাহা উক্ত মহিলার শালীনতা ও সম্ভ্রমের পরিপন্থী৷

নোটিশ জারী ও বিবরণী পেশ

৩৩৩৷ সরকার বিধি প্রণয়ন করিয়া-

(ক) এই আইনের অধীন কোন আদেশ জারীর পদ্ধতি নির্ধারণ করিতে পারিবে; এবং

(খ) কোন মালিককে, এই আইনের উদ্দেশ্যে নিয়মিত বা সময়ে সময়ে, উহাতে উল্লিখিত বিবরণী দাখিলের জন্য নির্দেশ দিতে পারিবে৷

কতিপয় ব্যক্তি জনসেবক হইবেন

৩৩৪৷ এই আইনের অধীন কোন বোর্ডের, উহা যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, চেয়ারম্যান বা কোন সদস্য বা কর্মকর্তা, শ্রম পরিচালক, প্রধান পরিদর্শক, ভবিষ্য তহবিল নিয়ন্ত্রক, শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান, ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বা কোন সদস্য এবং বিংশ অধ্যায়ের অধীন নিযুক্ত কোন ব্যক্তি ফৌজদারী দণ্ডবিধির ধারা ২১ এর অর্থে জনসেবক বলিয়া গণ্য হইবেন৷

সরল বিশ্বাসে কৃত কাজ-কর্ম রক্ষণ

৩৩৫৷ এই আইন, বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন সরল বিশ্বাসে সম্পাদিত বা সম্পাদনের জন্য অভিষ্ট কোন কাজের জন্য কোন ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কোন দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলা রুজু বা অন্য কোন আইনগত কার্যক্রম গ্রহণ করা যাইবে না৷

কতিপয় ক্ষেত্রে চাকুরীর বর্তমান শর্তাবলী সংরক্ষণ

৩৩৬৷ এই আইন অথবা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের কোন কিছুই এই আইন প্রবর্তন হওয়ার সময় উহার দ্বারা রহিত কোন আইনের অধীন, অথবা কোন রোয়েদাদ, চুক্তি, নিষ্পত্তি বা প্রচলিত প্রথার অধীন কোন শ্রমিকের ভোগকৃত অধিকার বা সুযোগ-সুবিধা, তিনি যতদিন, উক্ত প্রবর্তনের তারিখে যে মালিকের অধীন কর্মরত ছিলেন, সে মালিকের অধীন চাকুরীরত থাকিবেন ততদিন পর্যন্ত ব্যাহত বা ক্ষতিগ্রস্ত করিবে না, যদি তাহার উক্ত অধিকার এবং সুযোগ-সুবিধা এই আইন, বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন প্রদত্ত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা হইতে অধিকতর অনুকূল হয়৷

আইন, বিধি এবং প্রবিধানের সারসংক্ষেপ প্রদর্শণ

৩৩৭৷ (১) প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের মালিক উহার বা উহার কোন কর্মস্থলের প্রধান প্রবেশ পথে অথবা উহার নিকটে কোন প্রকাশ্য জায়গায় বা যাতায়াতগম্য স্থানে এই আইন এবং বিধি ও প্রবিধানের জরুরী বা গুরুত্বপূর্ণ বিধানসমূহের সার-সংক্ষেপসম্বলিত একটি নোটিশ লটকাইয়া দিবেন৷

(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রদর্শিত সকল নোটিশ পরিষ্কার বা সুষ্ঠুভাবে পঠিতব্য অবস্থায় রাখিতে হইবে৷

(৩) প্রধান পরিদর্শক, মালিকের উপর জারীকৃত লিখিত আদেশ দ্বারা, তাহার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত শ্রমিকগণের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা বা কল্যাণ সম্পর্কে অন্য কোন নোটিশ বা পোস্টার লটকাইয়া দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিতে পারিবেন৷

কতিপয় বিশেষ অবস্থায় বাড়ীঘর বা আঙ্গিনার মালিকের দায়িত্ব

৩৩৮৷ (১) যে ক্ষেত্রে কোন আঙ্গিনার বিভিন্ন বাড়ী বিভিন্ন মালিকের স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে, আঙ্গিনার মালিক রাস্তা, নর্দমা, পানি সরবরাহ, আলো ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মত সাধারণ সেবা ও সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা বা রক্ষণের জন্য দায়ী থাকিবেন৷

(২) যে ক্ষেত্রে কোন আঙ্গিনার স্বতন্ত্র এবং স্বয়ংসম্পূর্র্র্ণ ফ্ল্যাট বা বাড়ী বিভিন্ন মালিকের স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে, আঙ্গিনার মালিক নিম্নলিখিত বিষয়ে এই আইন বা বিধির বিধান ভঙ্গ বা লঙ্ঘনের জন্য এমনভাবে দায়ী হইবেন যেন তিনি উক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের মালিক, যথাঃ-

(ক) 244[শৌচাগার, প্রক্ষালনকক্ষ] এবং ধৌতকরণ সুবিধাসমূহে পানির অভিন্ন সরবরাহের ব্যবস্থা করা;

(খ) আঙ্গিনার মালিকের এমন কলকব্জা বা যন্ত্রপাতি বেড়া দেওয়া যাহা কোন ভাড়াটের ব্যবহারের জন্য বিশেষভাবে তাহার নিকট হস্তান্তর করা হয় নাই;

(গ) উপরের তলা এবং ফ্লাটগুলির জন্য নিরাপদ যাতায়াত ব্যবস্থা, এবং সিঁড়ি ও অভিন্ন পথের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা;

(ঘ) অগ্নিকান্ডের ক্ষেত্রে সাবধানতামূলক ব্যবস্থা;

(ঙ) হয়েষ্ট এবং উত্তোলন যন্ত্রের ব্যবস্থা ও রক্ষণ; এবং

(চ) আঙ্গিনার অন্য কোন অভিন্ন সুবিধা রক্ষণ৷

(৩) যে ক্ষেত্রে কোন আঙ্গিনার অভিন্ন 245[শৌচাগার, প্রক্ষালনকক্ষ] ও ধৌতকরণ সুবিধাযুক্ত স্বতন্ত্র কক্ষ বিভিন্ন মালিকের স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে ব্যবহারের জন্য ভাড়া দেওয়া হয়, সে ক্ষেত্রেও উপ- ধারা (২) এর বিধান প্রযোজ্য হইবে৷

(৪) যে ক্ষেত্রে কোন আঙ্গিনার কোন কক্ষ বা শেডের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন মালিকের স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে ব্যবহারের জন্য ভাড়া দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে, আঙ্গিনার মালিক পঞ্চম অধ্যায়ের, ধারা ৫৩ এবং ৫৫ ব্যতীত এবং ষষ্ঠ অধ্যায়ের, ধারা ৪০, ৬৪, ৭৪, ৭৫ এবং ৭৭ ব্যতীত এবং ধারা ৯১ এর কোন বিধান ভঙ্গ বা লংঘনের জন্য দায়ী থাকিবেনঃ

তবে শর্ত থাকে যে, ধারা ৬৩, ৬৫ এবং ৭২ এর বিধান সম্পর্কে কেবলমাত্র তাহার নিয়ন্ত্রণাধীন কোন বিষয়ের সহিত সংশ্লিষ্ট বিধানের ক্ষেত্রে তাহার দায়িত্ব থাকিবেঃ

আরও শর্ত থাকে যে, আঙ্গিনার মালিক কর্তৃক সরবরাহকৃত অথবা তাহার মালিকানাধীন কোন যন্ত্রপাতি ও কল-কব্জা সম্পর্কে ষষ্ঠ অধ্যায়ের বিধানগুলি মানিয়া চলার জন্য তিনি দায়ী থাকিবেন৷

(৫) প্রধান পরিদর্শকের, সরকারের নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে, এই ধারার বিধান পালন সম্পর্কে আঙ্গিনার মালিককে প্রয়োজনীয় কোন আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা থাকিবে৷

(৬) উপ-ধারা (৩) এবং (৪) সম্পর্কে, এই আইনের উদ্দেশ্যে নিযুক্ত শ্রমিকের সংখ্যা গণনার ক্ষেত্রে সমস্ত আঙ্গিনাকে একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান হিসাবে গণ্য করা হইবে৷

তথ্য সংগ্রহের ক্ষমতা

৩৩৯৷ এই আইন অথবা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন দায়িত্ব পালনরত কোন বোর্ড, অথবা কোন কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ উহার দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজন হইলে কোন মালিককে তত্কর্তৃক নির্ধারিত কোন রেকর্ড, দলিল-দস্তাবেজ বা তথ্য সরবরাহের জন্য অথবা অন্য কোন কাজ সম্পাদনের জন্য নির্দেশ দিতে পারিবে এবং উক্ত মালিককে উক্তরূপ নির্দেশ পালন করিতে হইবে৷

নিয়োগ সম্পর্ক অনুমান

৩৪০৷ কোন ব্যক্তিকে কোন কারখানায় উহার কাজ চলাকালে, আহার বা বিশ্রামের জন্য বিরতির সময় ব্যতীত অন্য কোন সময়ে অথবা উহার কোন যন্ত্রপাতি চালু থাকা কালে পাওয়া যায় তাহা হইলে, ভিন্নরূপ প্রমাণীত না হওয়া পর্যন্ত, তিনি উক্ত সময়ে কারখানায় নিযুক্ত ছিলেন বলিয়া গণ্য হইবেন৷

কতিপয় তথ্য প্রকাশে বাধা-নিষেধ

৩৪১৷ (১) এই আইন অথবা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন দায়িত্ব পালনকালে কোন উত্পাদন বা ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কিত গোপনীয় তথ্য সম্পর্কে কোন ব্যক্তির লব্ধ জ্ঞান বা প্রাপ্ত তথ্য, এই আইন প্রয়োগ সম্পর্কে ব্যতীত অন্য কোন ক্ষেত্রে, তাহার চাকুরীকালীন সময়ে অথবা চাকুরী ত্যাগের পরও প্রকাশ করিতে পারিবেন না৷

(২) উক্ত গোপনীয় তথ্যের মালিকের লিখিত পূর্ব অনুমতিক্রমে, অথবা এই আইনের অধীন মধ্যস্থতাসহ অন্য কোন আইনগত কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে অথবা তত্সংক্রান্ত কোন ফৌজদারী কার্যক্রমের প্রয়োজনে অথবা উক্তরূপ কার্যক্রম সম্পর্কে কোন রিপোর্ট প্রদানের জন্য উক্তরূপ গোপনীয় তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর কিছুই প্রযোজ্য হইবে না৷

কতিপয় বিষয়ে গোপনীয়তা রক্ষা

৩৪২৷ এই আইনের অধীন কোন রিপোর্ট, সিদ্ধান্ত, রোয়েদাদ অথবা রায়ে কোন কর্মকর্তা, কর্তৃপক্ষ, সালিস, মধ্যস্থতাকারী, শ্রম আদালত বা ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক কোন ট্রেড ইউনিয়ন সম্পর্কে অথবা কোন ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে তদন্ত বা অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত এমন কোন তথ্য লিপিবদ্ধ করা যাইবে না যাহা তাহাদের সম্মুখে পেশকৃত সাক্ষ্য ব্যতীত পাওয়া যায় না, যদি সংশ্লিষ্ট ট্রেড ইউনিয়ন বা প্রতিষ্ঠান লিখিতভাবে উক্ত তথ্য গোপনীয় বলিয়া বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করে অথবা উক্তরূপ কোন কার্যধারায় উক্তরূপ কোন তথ্য সংশ্লিষ্ট ট্রেড ইউনিয়নের অথবা প্রতিষ্ঠানের লিখিত সম্মতি ব্যতিরেকে প্রকাশ করা যাইবে নাঃ

তবে শর্ত থাকে যে, এই ধারার কোন কিছুই ফৌজদারী দণ্ডবিধির ধারা ১৯৩ এর অধীন কোন ফৌজদারী কার্যধারার উদ্দেশ্যে উক্তরূপ তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে না৷

বোর্ডের কার্যধারা রক্ষণ

৩৪৩৷ এই আইনের অধীন গঠিত কোন বোর্ডের, ইহা যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, কোন পদ শূন্য রহিয়াছে অথবা উহার গঠনে কোন ত্রুটি রহিয়াছে অথবা উহার কোন সদস্যের নিযুক্তি বা যোগ্যতা সম্পর্কে কোন ত্রুটি রহিয়াছে-কেবল মাত্র এই কারণে উহার কোন কার্য বা কার্যধারা অবৈধ হইবে না, বা তত্সম্পর্কে কোন প্রশ্ন করা যাইবে না৷

বোর্ডের মেয়াদ, ক্ষমতা, কার্যধারা ইত্যাদি সম্পর্কে সাধারণ বিধান

৩৪৪৷ (১) এই আইনের ভিন্নরূপ কিছু না থাকিলে, এই আইনের অধীন স্থাপিত বা গঠিত কোন বোর্ডের, উহা যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, চেয়ারম্যান অথবা অন্যান্য সদস্যগণের কার্যকাল, তাহাদের শূন্যপদ পূরণ, উহার এবং উহার কমিটিসমূহের কার্যধারা ও কাজ-কর্ম পরিচালনা এবং সভায় উপস্থিতির জন্য তাহাদিগকে প্রদেয় ভাতা বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷

(২) এই আইনের ভিন্নরূপ কিছু না থাকিলে, উক্তরূপ কোন বোর্ড উহার কার্যসম্পাদনের উদ্দেশ্যে-

(ক) কোন মালিককে, তত্কর্তৃক উল্লিখিত কোন রেকর্ড, দলিল-দস্তাবেজ বা তথ্য সরবরাহ অথবা অন্য কোন কাজ করিবার জন্য নির্দেশ দিতে পারিবে;

(খ) যে কোন যুক্তিসংগত সময়ে কোন প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করিতে পারিবে;

(গ) উক্ত প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে কোন বই, রেজিস্টার এবং অন্যান্য দলিল-দস্তাবেজ পরিদর্শন করিতে পারিবে;

(ঘ) উক্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত কোন ব্যক্তির বক্তব্য লিপিবদ্ধ করিতে পারিবে;

(ঙ) কোন দেওয়ানী আদালতের মত-

(১) কোন ব্যক্তিকে হাজির হইতে এবং শপথাধীন জবানবন্দী দিতে বাধ্য করিতে পারিবে;

(২) কোন দলিল-দস্তাবেজ এবং কোন বস্তু পেশ করিতে বাধ্য করিতে পারিবে; এবং

(৩) সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করিতে পারিবে৷

(৩) বোর্ডের উক্তরূপ ক্ষমতা উহার চেয়ারম্যান অথবা এতদ্‌উদ্দেশ্যে ক্ষমতা প্রাপ্ত উহার কোন সদস্য বা কর্মকর্তা ও প্রয়োগ করিতে পারিবেন৷

সমকাজের জন্য সম-মজুরী প্রদান

৩৪৫৷ কোন শ্রমিকের জন্য কোন মজুরী নির্ধারণ বা নিম্নতম মজুরীর হার স্থিরীকরণের ক্ষেত্রে, একই প্রকৃতির বা একই মান বা মূল্যের কাজের জন্য 246[মহিলা, পুরুষ এবং প্রতিবন্ধী] শ্রমিকগণের জন্য সমান মজুরীর নীতি অনুসরণ করিতে হইবে; এবং এতদসংক্রান্ত কোন বিষয়ে 247[নারী-পুরুষ-প্রতিবন্ধী] ভেদের কারণে কোন বৈষম্য করা যাইবে না৷

সাধারণ ক্ষেত্রে কোর্ট ফিস

৩৪৬৷ এই আইনের বিধান সাপেক্ষে, সরকার বিধি দ্বারা, এই আইনের অধীন কোন দরখাস্ত, কার্যধারা বা আপীলের জন্য কোন কোর্ট ফিস অথবা অন্য কোন ফিস নির্ধারণ করিতে পারিবে৷

কতিপয় প্রশ্ন, ইত্যাদি সম্বন্ধে বাধা- নিষেধ

৩৪৭৷ এই আইনের অধীন কোন ব্যক্তিকে এমন কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে অথবা বক্তব্য প্রদান করিতে বাধ্য করা যাইবে না যাহা তাহাকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোন অপরাধের সহিত জড়িত করিতে পারে৷

এই আইনের উপর প্রশিক্ষণ

৩৪৮৷ (১) সরকার, শ্রমিকগণের ও মালিকগণের ট্রেড ইউনিয়নের কর্মকর্তাগণকে এই আইনের উপর প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ কোর্স পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করিবে৷

(২) উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আহুত হইলে, শ্রমিকগণের ট্রেড ইউনিয়নের কোন কর্মকর্তা উক্তরূপ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশগ্রহণ করিবেন৷

(৩) সাধারণতঃ অন্যুন পঞ্চাশ জন শ্রমিক নিয়োগকারী কোন প্রতিষ্ঠানের মালিক অথবা তত্কর্তৃক নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আহুত হইলে উক্তরূপ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশগ্রহণ করিবেন৷

(৪) উক্তরূপ প্রশিক্ষণ কোর্সের ব্যয় সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অনুপাতে সরকার এবং মালিক বহন করিবেন৷

(৫) উক্তরূপ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ গ্রহণের জন্য ব্যয়িত সময় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালনে ব্যয়িত সময় বলিয়া গণ্য হইবে৷

(৬) এই ধারায় “উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ” বলিতে সরকার, অথবা এই ধারার অধীন প্রশিক্ষণ কোর্সের ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য সরকার কর্তৃক স্থাপিত বা সরকারের নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন প্রতিষ্ঠান বা কর্তৃপক্ষকে বুঝাইবে৷

(৭) এই ধারায় যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি বা ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন, শ্রম পরিচালকের অনুমোদনক্রমে, অনধিক সাত দিনের মেয়াদে ট্রেড ইউনিয়নের কর্মকর্তাগণের জন্য এই আইনের উপর প্রশিক্ষণ কোর্সের ব্যবস্থা করিতে পারিবে, এবং মালিকের অনুমতিক্রমে উক্তরূপ কোর্সে অংশগ্রহণকারী কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে উপ-ধারা (৫) এর বিধান প্রযোজ্য হইবে৷

ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ গঠন

248[ ৩৪৮ ক। (১) আইন, নীতি বা শ্রম সংক্রান্ত বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ প্রদানের জন্য সরকার ‘ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ’ নামে একটি পরিষদ গঠন করিতে পারিবে।

(২) পরিষদের গঠন এবং উহার কার্যপরিধি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হইবে।]

ট্রেড ইউনিয়নের কতিপয় কর্মকান্ড নিষিদ্ধ

৩৪৯৷ কোন ট্রেড ইউনিয়ন উহার গঠনতন্ত্রে লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য হিসাবে বর্ণিত হয় নাই এরূপ কোন কর্মকান্ডে জড়িত থাকিতে পারিবে না৷

অন্য আদালতের এখতিয়ারের উপর বাধা-নিষেধ

৩৫০৷ এই আইনের অধীন শ্রম আদালত বা ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক গ্রহণযোগ্য বা বিচারযোগ্য কোন মোকদ্দমা, অভিযোগ অথবা অন্য কোন আইনগত কার্যধারা অন্য কোন আদালত গ্রহণ করিতে বা বিচার করিতে পারিবে না৷

বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

৩৫১৷ (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে অথবা এই আইনের অধীন বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে বা করা যাইবে- এরূপ প্রত্যেক বা যে কোন বিষয় সম্পর্কে সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, 249[সমন্বিতভাবে একক অথবা পৃথক পৃথক] বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে৷

(২) বিশেষ করিয়া, এবং উপরিউক্ত ক্ষমতার সামগ্রিকতা ক্ষুণ্ন না করিয়া, অনুরূপ বিধিতে নিম্নলিখিত অধ্যায়সমূহের অধীন নিম্নবর্ণিত সকল বা যে কোন বিষয়ে বিধান করা যাইবে, যথাঃ-

(ক) পঞ্চম অধ্যায়ের অধীন-

(১) কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য পর্যাপ্ত আলো-বাতাস সঞ্চালন, যুক্তিসংগত তাপমাত্রার মান নির্ধারণ, এবং উহাতে তাপমাপক যন্ত্র রক্ষণ;

(২) কোন প্রতিষ্ঠানে উহার বর্জ্য পদার্থ এবং জঞ্জাল অপসারণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নির্ধারণ এবং নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উহার অনুমোদন;

(৩) কৃত্রিমভাবে আর্দ্রতা বৃদ্ধি করিতে হয়-এ রকম কোন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে-

(ক) আর্দ্রতার মান নির্ধারণ,

(খ) কৃত্রিমভাবে বাতাসের আর্দ্রতা বৃদ্ধির পন্থা নিয়ন্ত্রণ,

(গ) বাতাসের আর্দ্রতা নির্ধারণ ও লিপিবদ্ধকরণের জন্য পরীক্ষা, এবং

(ঘ) পর্যাপ্ত আলো-বাতাস এবং বাতাসকে ঠান্ডা রাখা নিশ্চিত করার জন্য পন্থা নির্ধারণ;

(৪) প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের জন্য উপযুক্ত এবং পর্যাপ্ত আলোর মান নির্ধারণ;

(৫) কোন প্রতিষ্ঠানে পান করার পানি সম্পর্কে বিধান মানিয়া চলা নিশ্চিতকরণ;

250[(৬) কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য শৌচাগার ও প্রক্ষালনকক্ষের সংখ্যা নির্ধারণ;]

(৭) কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য পিকদানীর ধরন ও সংখ্যা নির্ধারণ এবং উহার স্থাপন এবং যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থাকরণ; এবং

(৮) কোন প্রতিষ্ঠানের স্বাস্থ্য রক্ষা সম্বন্ধে অতিরিক্ত ব্যবস্থা নির্ধারণ৷

(খ) ষষ্ঠ অধ্যায়ের অধীন-

(১) কোন প্রতিষ্ঠানের কোন বিশেষ যন্ত্রপাতি বা উহার অংশ সম্পর্কে অতিরিক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থার বিধান,

(২) কোন যন্ত্রপাতির বিপজ্জনক অংশের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নির্ধারণ;

(৩) কোন উত্তোলক যন্ত্র সম্পর্কে অনুসরণীয় অতিরিক্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাদি নির্ধারণ;

(৪) কোন কলকব্জা বা যন্ত্রপাতির পরীক্ষা এবং তত্সম্পর্কে অতিরিক্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নির্ধারণ; এবং

(৫) কোন প্রতিষ্ঠানে মহিলা, পুরুষ এবং কিশোর কর্তৃক সর্বোচ্চ ভারবহণ, উত্তোলন বা স্থানান্তরের ক্ষমতা নির্ধারণ251[:

(৬) কোন প্রতিষ্ঠানে অগ্নি নির্বাবক প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সর্ম্পকে অতিরিক্ত সর্তকতামূলক ব্যবস্থাদি নির্ধারণ।]

(গ) দশম অধ্যায়ের অধীন-

(১) উক্ত অধ্যায়ের বাস্তবায়নের প্রয়োজনে রক্ষীতব্য রেকর্ড, রেজিস্টার, বিবরণী ও নোটিশ রক্ষণ এবং এগুলির ফরম নির্ধারণ;

(২) কোন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকগণকে প্রদেয় মজুরীর হার বর্ণনা করিয়া উহার কোন প্রকাশ্য স্থানে নোটিশ লটকানো; এবং

(৩) শ্রমিকগণকে মজুরী প্রদানের প্রয়োজনে মালিক কর্তৃক রক্ষিত বাটখারা ও ওজন মাপার যন্ত্রপাতি এবং ওজন মাপার ব্যবস্থাদি নিয়মিত পরিদর্শনের বিধান৷

(ঘ) একাদশ অধ্যায়ের অধীন-

(১) মজুরীর হার নির্ধারণের জন্য বোর্ড কর্তৃক অনুসরণীয় পদ্ধতি;

(২) নিম্নতম মজুরী হারের দ্বারা প্রভাবিত হইতে পারেন এরূপ সকল ব্যক্তিকে তত্সম্পর্কে মন্তব্য এবং প্রস্তাব পেশ করার সুযোগ দান; এবং

(৩) প্রয়োজনীয় সকল বই, মজুরী স্লপি, রেজিস্টার এবং অন্যান্য রেকর্ডপত্র রক্ষণ এবং উহার ফরম ও লিখিতব্য বিষয়াদি নির্ধারণ এবং উহা প্রমাণীকরণ পদ্ধতি৷

(ঙ) দ্বাদশ অধ্যায়ের অধীন-

(১) শ্রম আদালতের হাতে রক্ষিত অর্থ মৃত শ্রমিকের পোষ্যগণের সুবিধার জন্য বিনিয়োগের পন্থা এবং উক্তরূপ বিনিয়োগকৃত অর্থ এক শ্রম আদালত হইতে অন্য শ্রম আদালতে হস্তান্তরের ব্যবস্থা নির্ধারণ;

(২) অব্যয়িত অর্থ ধারা ১৫৫ (৫) এর অধীন শ্রমিকগণের উপকারের জন্য গঠিত তহবিলে হস্তান্তরের পন্থা এবং এই তহবিলের গঠন ও প্রশাসনের ব্যবস্থা;

(৩) চুক্তিনামা পেশ করার এবং উহা রেজিস্ট্রিকরণের জন্য ফরম ও পন্থা নির্ধারণ;

(৪) পুনর্বিবেচনা সাপেক্ষে শ্রম আদালত কর্তৃক মাসিক ক্ষতিপূরণ প্রদান, সম্পূর্র্র্ণ বা আংশিক স্থগিতকরণ; এবং

(৫) শ্রম আদালত কর্তৃক রেজিস্টার এবং কার্যধারা রক্ষণ৷

(চ) সপ্তদশ অধ্যায়ের অধীন-

(১) ভবিষ্য তহবিলে মালিক কর্তৃক তাহার এবং শ্রমিকের চাঁদা প্রদানের সময় ও পদ্ধতি এবং উক্ত চাঁদা আদায়ের পন্থা নির্ধারণ;

(২) ভবিষ্য তহবিল পরিচালনার জন্য ট্রাস্টি বোর্ডের ক্ষমতা ও দায়িত্ব;

(৩) ভবিষ্য তহবিল হইতে অর্থ উঠাইবার শর্তাদি এবং তত্সম্পর্কে অনুমোদনীয় কর্তন ও বাজেয়াপ্তী এবং ইহার সর্বোচ্চ পরিমাণ;

(৪) তলব করা হইলে কোন শ্রমিকের তাহার নিজের ও পরিবার সম্পর্কে তথ্য সরবরাহের ফরম;

(৫) কোন শ্রমিকের মৃত্যু হইলে তাহার নামে জমা অর্থ প্রদানের জন্য কোন ব্যক্তিকে মনোনয়ন এবং উক্তরূপ মনোনয়ন বাতিল বা সংশোধন;

(৬) ভবিষ্য তহবিলের সদস্যগণ সম্পর্কে রেকর্ড ও রেজিস্টার রক্ষণ এবং সদস্যগণ কর্তৃক সরবরাহ করিতে হইবে এরূপ বিবরণী;

(৭) কোন চাঁদা কার্ড, নিদর্শন বা চাকতির ফরম বা নমুনা এবং উহার বিতরণ, হেফাজত ও প্রতিস্থাপন; এবং

(৮) ভবিষ্য তহবিল হইতে কোন সদস্য কর্তৃক জীবন বীমার জন্য প্রিমিয়াম প্রদানের অনুমতির শর্তাদি৷

(ছ) অষ্টাদশ অধ্যায়ের অধীন-

(১) শিক্ষাধীন ব্যক্তির নির্বাচন এবং শিক্ষাধীনতা চুক্তির শর্তাদি;

(২) শিক্ষাধীনগণের শৃঙ্খলা, কল্যাণ, তত্ত্বাবধান এবং নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত পদ্ধতি;

(৩) শিক্ষাধীনগণের প্রশিক্ষণ সম্পর্কে মালিক কর্তৃক রক্ষণীয় রেকর্ডের ফরম;

(৪) পর্যায়ক্রমিক পরীক্ষা এবং সাফল্যজনকভাবে প্রশিক্ষণ সমাপনের পর প্রদত্ত প্রত্যয়নপত্র; এবং

(৫) ব্যবহারিক এবং তাত্ত্বিক পরীক্ষার মান নির্ধারণ৷

বিধি, প্রবিধান ও স্কীমে দণ্ডের বিধান

৩৫২৷ কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমে উহার কোন বিধান ভংগ বা লংঘনের জন্য অনধিক তিনমাস পর্যন্ত কারাদণ্ড, অথবা অনধিক এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ দণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা যাইবে৷

রহিতকরণ ও হেফাজত

৩৫৩৷ (১) নিম্নলিখিত আইনসমূহ এতদ্বারা রহিত করা হইল, যথা-

(ক) The Workmen’s Compensation Act, 1923 (Act No. VIII of 1923);

(খ) The Children (Pledging of Labour)Act, 1933 (Act No. II of 1933);

(গ) The Workmen’s Protection Act, 1934 (Act No. IV of 1935);

(ঘ) The Dock Labourers Act, 1934 (Act No. XIX of 1934);

(ঙ) The Payment of Wages Act, 1936 (Act No. IV of 1936);

(চ) The Employer’s Liability Act, 1938 (Act No. XXIV of 1938);

(ছ) The Employment of Children Act, 1938 (Act No. XXVI of 1938);

(জ) The Maternity Benefit Act, 1939 (Act No. IV of 1939);

(ঝ) The Mines Maternity Benefit Act, 1941 (Act No. XIX of 1941);

(ঞ) The Motor Vehicles (Drivers) Ordinance, 1942 (Ordinance No. V of 1942);

(ট) The Maternity Benefit (Tea Estate) Act, 1950 (Act No. XX of 1950);

(ঠ) The Employment (Records of Service) Act, 1951 (Act No. XIX of 1952);

(ড) The Bangladesh Plantation Employees Provident Fund Ordinance, 1959 (Ordinance No. XXXI of 1959);

(ঢ) The Coal Mines (Fixation of Rates of Wages) Ordinance, 1960 (Ordinance No. XXXIX of 1960);

(ণ) The Road Transport Workers Ordinance, 1961 (Ordinance No. XXVII of 1961);

(ত) The Minimum Wages Ordinance, 1961 (Act No. XXXIV of 1961);

(থ) The Plantation Labour Ordinance, 1962 (Ordinance No. XXIX of 1962);

(দ) The Apprenticeship Ordinance, 1962 (Ordinance No. LVI of 1962);

(ধ) The Factories Act, 1965 (Act No. IV of 1965);

(ন) The Shops and Establishment Act, 1965 (Act No. VII of 1965);

(প) The Employment of Labour (Standing Orders) Act, 1965 (Act No. VIII of 1965);

(ফ) The Companies Profits (Worker’s Participation) Act, 1968 (Act No. XII of 1968);

(ব) The Industrial Relations Ordinance, 1969 (Ordinance No. XXIII of 1969);

(ভ) The Newspaper Employees (Conditions of Service) Act, 1974 (Act No. XXX of 1974); এবং

(ম) The Dock Workers (Regulation of Employment) Act, 1980 (Act No. XVII of 1980)৷

(২) উক্তরূপ রহিতকরণ সত্ত্বেও উক্ত কোন রহিত আইনের অধীন-

(ক) কৃত কোন কাজ-কর্ম অথবা প্রণীত কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীম, অথবা জারীকৃত কোন আদেশ, বিজ্ঞপ্তি বা প্রজ্ঞাপন অথবা নিয়োগকৃত কোন চেয়ারম্যান, সদস্য বা কর্মকর্তা অথবা গঠিত কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল, বোর্ড, কমিটি বা তহবিল, অথবা প্রদত্ত কোন নোটিশ, অথবা রেজিস্ট্রিকৃত কোন ট্রেড ইউনিয়ন বা ফেডারেশন, অথবা নির্বাচিত কোন যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি, অথবা দায়েরকৃত কোন অভিযোগ, অথবা পেশকৃত কোন দরখাস্ত, অথবা মঞ্জুরীকৃত কোন অনুমতি, লাইসেন্স, গঠনতন্ত্র, চাকুরী বিধি বা অব্যাহতি, অথবা গৃহীত বা শুরুকৃত অন্য কোন ব্যবস্থা বা কার্যধারা, এই আইনের বিধানাবলীর সহিত সামজ্ঞস্যপূর্ণ হওয়া সাপেক্ষে, রহিত বা সংশোধিত না হওয়া পর্যন্ত বলবত্ থাকিবে, এবং এই আইনের সংশ্লিষ্ট ধারার অধীনকৃত, প্রণীত, জারীকৃত, নিয়োগকৃত, গঠিত, প্রদত্ত, রেজিস্ট্রিকৃত, নির্বাচিত, দায়েরকৃত, পেশকৃত, মঞ্জুরীকৃত, গৃহীত অথবা শুরুকৃত হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে;

(খ) এই আইন প্রবর্তনের তারিখে কোন আদালত বা ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন কোন মামলা বা কার্য ধারা উক্ত আদালত বা ট্রাইব্যুনালে চালু থাকিলে এবং তত্কর্তৃক শুনানী ও নিষ্পত্তি করা হইবে, যেন উক্ত আইন রহিত হয় নাই৷

মূল পাঠ এবং ইংরেজীতে পাঠ

৩৫৪৷ এই আইনের মূল পাঠ বাংলাতে হইবে এবং ইংরেজীতে উহার একটি অনূদিত নির্ভরযোগ্য পাঠ থাকিতে পারিবেঃ

তবে শর্ত থাকে যে, বাংলা ও ইংরেজী পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাইবে৷

  • 1

“মুনাফা বা লাভের জন্য পরিচালিত নহে এমন” শব্দগুলি “শিক্ষা” শব্দটির পূর্বে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 2

“,হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার” চিহ্ন ও শব্দগুলি “মেস” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 3

দফা (ড) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২ ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 4

“পাঁচ” শব্দটি “দশ” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 5

দফা (২ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 6

দফা (৮ক)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 7

দফা (৯ক)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 8

দফা (১০)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 9

‘‘, ইহা এই আইনের অধীনে শ্রমিকের বিভিন্নভাবে চাকুরীর অবসানজনিত কারণে মালিক কর্তৃক প্রদেয় ক্ষতিপূরণ বা নোটিশের পরিবর্তে প্রদেয় মজুরী বা ভাতার অতিরিক্ত হইবে’’ কমা ও শব্দগুলি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 10

“পরিবহন” শব্দ ও চিহ্ন ” বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান” শব্দদ্বয়ের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঘ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 11

‘‘অন্যান্য সুবিধা’’ শব্দগুলি ‘‘মজুরীসহ ছুটি’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 12

দফা (৩৫ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 13

“পাঁচজন” শব্দগুলি “দশজন” শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 14

দফা (৪২ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ছ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 15

” বিধান লংঘন করিয়া”শব্দগুলি “বিধানের খেলাপ” শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(জ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত

  • 16

” বিধান লংঘন করিয়া”শব্দগুলি “বিধানের খেলাপ” শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঝ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 17

দফা (৪৭) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 18

দফা (৪৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 19

“(CBA)” বন্ধনীগুলি ও বর্ণগুলি “প্রতিনিধি” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঠ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 20

“কাজ করিতে দিতে অস্বীকৃতি” শব্দগুলি “চাকুরীতে নিয়োজিত রাখিতে অস্বীকৃতি” শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ড) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 21

কমা “,” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর (ঞ) থেকে (ভ) উপ-দফাসমূহ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ঢ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 22

‘‘সমুদ্রগামী’’ শব্দটি ‘‘সমুদ্রবাহী’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩(ছ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 23

“ঠিকাদার, যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, এর”শব্দগুলি ও কমা “ঠিকাদারের” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ণ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 24

“,তদারকি কর্মকর্তা “কমা ও শব্দগুলি “প্রশাসনিক” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩(ণ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 25

কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 26

“নব্বই দিনের” শব্দদ্বয় “ছয় মাসের” শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 27

“সরকার উক্ত আপীল প্রাপ্তির ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং”শব্দগুলি “এবং” শব্দের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 28

ধারা ৩ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 29

দফা (ঙ),(চ)ও(ছ) দফা (ঙ)ও (চ) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 30

উপ-ধারা (৪) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 31

কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর উপ-ধারা (৪) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬(গ) ধারবলে সংযোজিত।

  • 32

উপ-দফা (১১) ও (১২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬(ঘ) ধারবলে সংযোজিত।

  • 33

দফা (কক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭(ক) ধারবলে সন্নিবেশিত।

  • 34

দফা (গগ), (গগগ) ও (গগগগ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 35

“যুক্তি সংগত সময় পূর্বে রেজিস্ট্রিকৃত ডাকযোগে লিখিতভাবে” শব্দগুলি “যথেষ্ট আগে ইহার জন্য ” শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮ ধারবলে সন্নিবেশিত।

  • 36

কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর ধারা ১৭ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৯ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 37

ধারা ১৯ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 38

উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত ।

  • 39

“আত্মসাৎ,” শব্দ ও কমাটি “চুরি,” শব্দ ও কমার পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১১(খ)(অ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 40

দফা (ছ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১১(খ)(আ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 41

দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 42

শর্তাংশ উপ-ধারা (২) এর শর্তাংশের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 43

“সহায়তা” শব্দটি “সাহায্য” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 44

“গুরুত্ব, চাকুরীকালীন কৃতিত্ব ও অবদান”শব্দগুলি ও কমা “গুরুত্ব” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১২(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 45

উপ-ধারা (৩ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৩ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 46

‘‘চাকুরি হইতে ইস্তফা দিয়াছেন’’ শব্দগুলি ‘‘চাকুরী হইতে অব্যাহতি গ্রহণ করিয়াছেন’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 47

“৬০ (ষাট)” সংখ্যা, শব্দ ও বন্ধনী “৫৭ (সাতান্ন)” সংখ্যা, শব্দ ও বন্ধনীর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩২ নং আইন) এর ২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত

  • 48

কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 49

ধারা ২৮ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 50

‘‘অপসারণ, চাকুরির অবসান হওয়া বা মৃত্যুজনিত’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘অপসারণ বা চাকুরীর অবসান হওয়ার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 51

“:” কোলন শেষাংশে “।“ দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর ধারা ৩২ এর উপধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৫ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 52

“প্রেরণ”শব্দটি “পেশ” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 53

“ত্রিশ” শব্দটি “পনের” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 54

ধারা ৩৬ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 55

ধারা ৩৯ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 56

“অথবা ঝুকিপূর্ণ কাজে” শব্দসমূহ “কাজে” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৯(ক) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 57

উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ১৯(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 58

ধারা ৪৪ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 59

‘‘অথবা’’ শব্দটি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 60

সেমিকোলন কোলনের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর “অথবা” শব্দটি এবং দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 61

কোলন দাড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(গ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 62

‘‘অধ্যায়ের’’ শব্দটি ‘‘আইনের’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৯ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 63

“শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষ” শব্দসমূহ “পায়খানা ও পেশাব খানা ” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 64

“স্বাস্থ্য সম্মত শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষের” শব্দসমূহ “পায়খানা ও পেশাব খানার ” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 65

“শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষ ” শব্দসমূহ ” পায়খানা ও পেশাব খানা ” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 66

“শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষগুলিতে” শব্দসমূহ ” পায়খানা ও পেশাব খানাগুলিতে” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 67

“শৌচাগার ও প্রক্ষালন কক্ষ মালিকের নিজ খরচে” শব্দসমূহ ” পায়খানা ও পেশাব খানা” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২১(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 68

“বা ভবনের অভ্যন্তরীণ বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা” শব্দগুলি “প্ল্যান্ট ” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২২ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 69

“বা ভবনের অভ্যন্তরীণ বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা” শব্দগুলি “প্ল্যান্ট ” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২২ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 70

“প্রত্যেক তলায় প্রয়োজনীয় সংখ্যক”শব্দসমূহ “এবং” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 71

“অথবা অগ্নি নির্বাপন দপ্তরের লাইসেন্স মোতাবেক প্রয়োজনীয় সংখ্যক অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম রাখা হয় নাই” শব্দসমূহ “নাই” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 72

উপ-ধারা (৩ক),(৩খ) ও (৩গ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 73

“ছয় মাসে” শব্দদ্বয় “বৎসর” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 74

“এবং কর্মকালীন নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য পথ ও সিঁড়ি উন্মুক্ত রাখিতে হইবে” শব্দগুলি “হইবে” শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৪(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 75

“সকল ফ্লোর,” শব্দদ্বয় ও কমা বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৪(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 76

সেমিকোলন “;” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৪(গ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 77

ধারা ৭৮ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 78

কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।”এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৬ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 79

উপ-ধারা ২(ক)বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৭ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 80

উপ-ধারা (৬), (৭) এবং (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৮ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 81

“বিধি দ্বারা নির্ধারিত” শব্দসমূহ “নির্ধারিত” শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৯ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 82

“সংরক্ষণ ও সেইফটি তথ্য বোর্ড প্রদর্শন” শব্দসমূহ “ও সেইফটি বোর্ড সংরক্ষণ” শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ২৯ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 83

ধারা ৯০ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩০ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 84

ধারা ৯৩ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 85

ধারা ৯৪ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩১ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 86

ধারা ৯৯ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 87

উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১১ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 88

সেমিকোলন “;” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৩ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 89

দফা (ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১২ (ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 90

‘‘এবং উক্তরূপ কোন ছুটির জন্য তাহার মজুরী হইতে কোন কর্তন চলিবে না’’ শব্দগুলি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১২ (খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 91

সেমিকোলন “;” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (গ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 92

কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৩ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 93

‘‘বিরতি ব্যতীত’’ শব্দগুলি ‘‘বিরতিসহ’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 94

‘‘অথবা কোনো সেক্টরভিত্তিক’’ শব্দগুলি ‘‘সাধারণভাবে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 95

উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 96

“হালকা” শব্দটি “তরল” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 97

উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 98

‘‘কিশোর’’ শব্দটি ‘‘অপ্রাপ্ত বয়স্ক’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 99

উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 100

“শ্রমিক কর্তৃক চাকুরীর অবসান অথবা” শব্দসমূহ “বরখাস্ত অথবা” শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 101

“ত্রিশ” শব্দটি “সাত” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 102

বিদ্যমান বিধানটি উপ-ধারা (১) হিসাবে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে পুনঃসংখ্যায়িত।

  • 103

উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 104

ধারা ১২৪ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৩৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 105

‘‘শ্রমিকের মূল মজুরী’’ শব্দসমূহ ‘‘শ্রমিকের মজুরী’’ শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 106

ধারা ১৩১ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 107

‘‘করিয়া’’ শব্দটি ‘‘খেলাপ’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ১৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 108

‘‘পয়তাল্লিশ’’ শব্দটি ‘‘ত্রিশ’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 109

‘‘অথবা সরকার কর্তৃক সংশোধিত উক্ত সুপারিশকৃত’’ শব্দসমূহ ‘‘সুপারিশকৃত’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪১(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 110

ধারা ১৪০ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪২ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 111

কোলন “:” সেমিকোলন “;” এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৩(ক) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 112

দফা (খ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 113

কোলন “:” দাঁড়ির “।” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৪ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 114

‘‘মালিকের নিজ খরচে’’ শব্দসমূহ ‘‘বিনা খরচে’’ শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 115

উপ-ধারা (১১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৫(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 116

‘‘ঠিকাদার সংস্থা’’ শব্দদ্বয় ‘‘ঠিকাদার’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 117

উপ-ধারা (২) এবং (৩) উপ-ধারা (২), (৩) এবং (৪) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 118

‘‘কোন ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিক নিজে অথবা পোষ্য’’ শব্দসমূহ ‘‘কোন পোষ্য’’ শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 119

সেমিকোলন “;” দাঁড়ির “।” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর দফা (ঙ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৮ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 120

বিদ্যমান বিধান উপ-ধারা (১) হিসাবে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৯ ধারাবলে পুনঃসংখ্যায়িত।

  • 121

উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪৯ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 122

উপ-দফা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 123

উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২১(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 124

দফা (গ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২২ (ক) (অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 125

কোলন সেমিকোলনের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শতাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২২ (ক) (আ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 126

‘‘সংরক্ষণ’’ শব্দটি ‘‘হেফাজত’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(ক)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 127

‘‘এবং প্রতিষ্ঠানপুঞ্জের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাগণের কার্যকালের মেয়াদ তিন বৎসরের বেশী হইবে না:’’ শব্দসমূহ ও কোলন ‘‘হইবে না’’ শব্দদ্বয়ের পর সন্নিবেশিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(ক)(আ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 128

‘‘বিশভাগ’’ শব্দটি ‘‘ত্রিশভাগ’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২২ (খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 129

উপ-ধারা (২ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 130

‘‘রেজিস্ট্রেশন প্রদান করা যাইবে না’’ শব্দগুলি ‘‘রেজিস্ট্রিকৃত ট্রেড ইউনিয়ন থাকিবে না’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫১(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 131

কোলন “:” দাঁড়ির “।” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫২ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 132

‘‘মহাপরিচালক’’ শব্দটি ‘‘শ্রম পরিচালক’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 133

‘‘পঞ্চান্ন’’ শব্দটি ‘‘ষাট’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 134

‘‘মহাপরিচালক’’ শব্দটি ‘‘শ্রম পরিচালক’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 135

‘‘বারো’’ শব্দটি ‘‘পনর’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 136

‘‘, তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষের জবাব পাওয়া না গেলে আবেদনটি নথিজাতকরণের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা যাইবে’’ কমা ও শব্দগুলি ‘‘দিবে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 137

‘‘পঞ্চান্ন’’ শব্দটি ‘‘ষাট’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 138

উপ-ধারা (৭) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৩ (ঘ) ধারাবলে সংশোধিত।

  • 139

কোলন “:” প্রান্তস্থিত সেমিকোলন “;“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 140

সেমিকোলন “;” কোলনের “:” পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অত:পর পাঁচটি নূতন দফা (ত), (থ), (দ), (ধ) ও (ন) এবং কোলন বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৩(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 141

ধারা ১৮৪ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 142

ধারা ১৮৫ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ২ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 143

“ও সাধারণ সম্পাদকসহ কোন কর্মকর্তাকে তাহাদের” শব্দগুলি “, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক অথবা কোষাধ্যক্ষকে তাহার” শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 144

উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 145

দফা (ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 146

দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৬(খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 147

উপ-ধারা (১) হিসাবে বিদ্যমান বিধান বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৭ ধারাবলে পুনঃসংখ্যায়িত।

  • 148

উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৭ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 149

‘‘বিদ্যুৎ, গ্যাস’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘শক্তি’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৮ (ক) (অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 150

‘‘ধর্মঘটে অংশগ্রহণ’’ শব্দগুলি ‘‘ধর্মঘট’’ শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৮ (ক) (আ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 151

উপ-ধারা (৪) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৮ (খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 152

ধারা ১৯৬ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ২৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 153

‘‘পাঁচ বা ততোধিক ট্রেড ইউনিয়ন এবং একাধিক প্রশাসনিক বিভাগে ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন’’ শব্দগুলি ‘‘দুই বা ততোধিক ট্রেড ইউনিয়ন’’ শব্দসমূহের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 154

‘‘এবং একাধিক প্রশাসনিক বিভাগের ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠন’’ শব্দগুলি ‘‘সম্মিলিতভাবে’’ শব্দটির পূর্বে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৫(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 155

উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৫(গ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 156

‘‘ইউনিয়ন সমূহ নিজেদের মধ্যে নির্বাচন কমিশনার মনোনয়নপূর্বক যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি (CBA) নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে অথবা’’ শব্দগুলি ‘‘সেক্ষেত্রে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৬(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 157

উপ-ধারা (২২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩০(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 158

‘‘তাহাদের অনুমতি সাপেক্ষে’’ শব্দগুলি ‘‘পক্ষে’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩০(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 159

উপ-ধারা (২৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 160

ধারা ২০২ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 161

কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩১ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 162

‘‘উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদেরকে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত করিয়া’’ শব্দসমূহ ‘‘মালিক’’ শব্দটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৮(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 163

উপ-ধারা (৪) ও (৫) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩২(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 164

উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩২(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 165

উপ-ধারা (৬ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৮(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 166

উপ-ধারা (৯), (১০) ও (১১) উপ-ধারা (৯) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৫৮(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 167

উপ-ধারা (১২) ও (১৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩২(গ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 168

‘‘৫১ শতাংশ’’ সংখ্যা ও শব্দগুলি ‘‘দুই-তৃতীয়াংশ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 169

‘‘বা কোন প্রচলিত প্রথা বা কোন বিজ্ঞপ্তি বা কোন আদেশ বা কোন নোটিফিকেশন বা অন্য কোন ভাবে স্বীকৃত’’ শব্দগুলি ‘‘চুক্তির অধীন বা দ্বারা নিশ্চিত বা প্রদত্ত’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬০ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 170

উপ-ধারা (৩ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬১ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 171

‘‘প্রথম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের’’ শব্দগুলি ‘‘প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 172

উপ-ধারা (১২) ও (১৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 173

উপ-ধারা (১১) ও (১১ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 174

উপ-ধারা (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৬ ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 175

ধারা ২৩২ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 176

দফা (ঙঙ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 177

‘‘১১৯’’ সংখ্যাগুলি ‘‘৮৭-গ’’ সংখ্যাগুলি, হাইফেন ও বর্ণের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 178

দফা (ছ) ও (জ) দফা (ছ), (জ) ও (ঝ) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(গ ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 179

দফা (খ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 180

‘‘তহবিলসমূহে’’ শব্দ ‘‘তহবিলদ্বয়ে’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 181

‘‘তহবিলসমূহে’’ শব্দ ‘‘তহবিলদ্বয়ে’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 182

উপ-ধারা (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৬ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 183

ধারা ২৩৬ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 184

উপ-ধারা (১১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 185

‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(ক)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 186

‘‘সমান অনুপাতে’’ শব্দগুলি ‘‘সুবিধা’’ শব্দের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(ক)(আ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 187

‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 188

‘‘সুবিধাভোগীগণের’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকগণের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 189

‘‘সুবিধাভোগীগণের’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকগণের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 190

‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 191

‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 192

‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 193

‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 194

‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 195

‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 196

ধারা ২৪৩ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 197

ষোড়শ ক অধ্যায় বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 198

কোলন দাঁড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৭(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 199

‘‘বা অংশগ্রহণকারী কমিটি নাই, সে ক্ষেত্রে শ্রমিকগণের প্রতিনিধি মহাপরিচালকের’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘নাই, সে ক্ষেত্রে শ্রমিকগণের প্রতিনিধি শ্রম পরিচালকের’’ শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৭(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 200

উপ-ধারা (৭) ও (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭২ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 201

‘‘এবং যাহাতে শিক্ষাধীনতাযোগ্য পেশায় বা বৃত্তিতে অন্যূন পাঁচ জন শ্রমিক নিয়োজিত আছেন’’ শব্দগুলি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৩ ধারাবলে বিলুপ্ত।

  • 202

দফা (ক) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 203

‘‘এবং শিক্ষাধীন হিসাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী মনোনয়নের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী শ্রমিকদের অগ্রাধিকার প্রদান করিবেন’’ শব্দগুলি ‘‘শিক্ষাধীন হিসাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করিবেন’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৫ ধারাবলে সংযোজিত।

  • 204

‘‘বিধান অনুযায়ী কোনো মহিলা শ্রমিককে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা হইতে বঞ্চিত করিলে’’ শব্দগুলি ‘‘কোনো বিধান লঙ্ঘন করিলে’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 205

‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 206

উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 207

শিরোনাম এবং উপ-ধারা (১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 208

‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 209

‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলি ‘‘দুই বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 210

‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 211

‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 212

‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 213

‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 214

‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 215

‘‘এক মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 216

‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 217

‘‘তিন মাস পর্যন্ত’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় বৎসর পংর্ন্ত’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 218

‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 219

‘‘পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত’’ শব্দগুলি ‘‘দুই হাজার টাকা পর্যন্ত ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 220

‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 221

‘‘দশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘এক হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 222

“পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে” শব্দগুলি “তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে” শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 223

‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 224

‘‘বা ৩০১’’ শব্দ ও সংখ্যাটি ‘‘ধারা ২৯৮’’ শব্দ ও সংখ্যাটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 225

‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক এবং শ্রম কর্মকর্তা’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক এবং সহকারী শ্রম পরিচালক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 226

‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক বা শ্রম কর্মকর্তা’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক বা সহকারী শ্রম পরিচালক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 227

‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক এবং শ্রম কর্মকর্তার’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক এবং সহকারী শ্রম পরিচালক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 228

‘‘বা এন্টি-ট্রেড ইউনিয়ন ডিসক্রিমিনেশনের জন্য’’ শব্দগুলি ‘‘আচরণের জন্য’’ শব্দগুলির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 229

‘‘উপ শ্রম পরিচালক, সহকারী শ্রম পরিচালক এবং শ্রম কর্মকর্তার’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘উপ শ্রম পরিচালক এবং সহকারী শ্রম পরিচালকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮০(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 230

‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক অথবা সহকারী পরিদর্শক’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক অথবা পরিদর্শক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 231

‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক অথবা সহকারী পরিদর্শক’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক অথবা পরিদর্শক’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 232

‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক এবং সহকারী পরিদর্শকের’’শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক এবং পরিদর্শকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 233

‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক এবং সহকারী পরিদর্শকের’’শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক এবং পরিদর্শকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮১(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 234

‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক, পরিদর্শক এবং সহকারী পরিদর্শকের’’শব্দগুলি ও কমা ‘‘সহকারী প্রধান পরিদর্শক এবং পরিদর্শকের’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮২(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 235

উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮২(খ) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 236

“সেইফটি” শব্দটি “নিরাপত্তা” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 237

“সেইফটি” শব্দটি “নিরাপত্তা” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 238

দফা (গগ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 239

দফা (ছছ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 240

দফা (ঝঝ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 241

“সেইফটি” শব্দটি “নিরাপত্তা” শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 242

“:”কোলন প্রান্তস্থিত “;“ সেমিকোলন এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।

  • 243

‘‘তিন মাসের মধ্যে প্রধান পরিদর্শকের কোন আদেশ অথবা নির্দেশনা দরখাস্তকারীকে প্রদান না করিলে সংক্ষুব্ধ প্রতিষ্ঠান মালিক পরবর্তী ত্রিশ দিনের মধ্যে প্রতিকার চাহিয়া সরকারের নিকট আবেদন করিতে পারিবে’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘দুই মাসের মধ্যে কোন আদেশ দরখাস্তকারীকে প্রদান করা না হয় তাহা হইলে, প্রার্থীত অনুমতি প্রদান করা হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে’’ শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 244

‘‘শৌচাগার, প্রক্ষালনকক্ষ’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘পায়খানা, পেশাবখানা,’’ শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 245

‘‘শৌচাগার, প্রক্ষালনকক্ষ’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘পায়খানা, পেশাবখানা’’ শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 246

‘‘মহিলা, পুরুষ এবং প্রতিবন্ধী’’ শব্দগুলি ও কমা ‘‘মহিলা এবং পুরুষ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 247

‘‘নারী-পুরুষ-প্রতিবন্ধী’’ শব্দগুলি ও হাইফেনগুলি ‘‘নারী-পুরুষ’’ শব্দগুলি ও হাইফেনের পরিবের্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 248

ধারা ৩৪৮ক বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৭ ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 249

“সমন্বিতভাবে একক অথবা পৃথক পৃথক” শব্দগুলি ‘‘সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা,’’ শব্দগুলি ও কমার পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৭(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।

  • 250

উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৭(খ)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।

  • 251

কোলন “:” প্রান্তস্থিত দাঁড়ি “।“ এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং উপ-দফা (৬) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৮৭(খ)(আ) ধারাবলে সংযোজিত।

তথ্যসুত্র: http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-details-952.html

Tagged