পুঁজিবাজারের সংকট কাটিয়ে উঠতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সরকারও পুঁজিবাজার নিয়ে আন্তরিক। এরপরও পুঁজিবাজারে সংকট ঘুরে ফিরেই সৃষ্টি হয়। নানা কায়দায় অশুভ তৎপরতা করতে দেখা যায়। বিশেষ করে গুজব ছড়িয়ে বাজারের সর্বনাশ করা হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই অদৃশ শক্তি কে? গুজব ছাড়ালে কাদের ফায়দা হাসিল হয়? এটি খুঁজে বের করা কি খুবই কঠিন? বিশেষ করে বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতির যুগে এটি মানা যায় না।
পুঁজিবাজারের স্বার্থে নেওয়া সব ধরনের পদক্ষেপ কার্যকর করতে হলে গুজবকারীদের ঠেকাতে হবে। যখনই বাজার একটু ঘুরে দাঁড়ায়, তখনই অদৃশ্য শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এর ফলে অনেক ভালো সিদ্ধান্তও ফলপ্রসূ হয় না। সম্প্রতি দেখা গেছে ফ্লোরপ্রাইস তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে গুজব ছাড়ানো হয়েছে। কিন্তু বিএসইসি পরিস্কার বলে দিয়েছে এমন সিদ্ধান্ত তারা নেয়নি। তারপরও কিন্তু বাজারের যে ক্ষতিটুকু হওয়ার সেটি হয়ে গেছে। আটকানো যায়নি। এই কারণেই আমরা বলছি, গুজব ছড়িয়ে কারা লাভবান হয়, সেটি ধরেই এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। আশা করি বিএসইসি বিষয়টিতে গুরুত্ব দেবে।