বড় দরপতনের মধ্য দিয়ে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রোববার দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমায় দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট, আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক কমেছে ২২৯ পয়েন্ট।
সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। এর ফলে গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতি ও বোরবার টানা দুদিন দরপতন হলো।
হঠাৎ এই দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তারা হতাশ হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। ফলে কমেছে সূচক ও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এটি হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করায়। যদি সত্যিকার অর্থে পুঁজিবাজারের উন্নতি করতে হয়, তা হলে বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক দূর করতে হবে। একই সঙ্গে এই আতঙ্ক তৈরি যে কারণে হয় সেটি নির্মূল করতে হবে। পদক্ষেপ নিতে হবে কঠোরভাবে। এর পেছনে কোনো ধরনের অপশক্তি থাকলে সেটি চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। এই কাজটি করতে পারলে কিছুদিন পর পর পুঁজিবাজারের আতঙ্ক সৃষ্টি করে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি হাতিয়ে নেওয়া বন্ধ হবে।