পুঁজবিাজারে টানা দরপতনে নীরব রক্তক্ষরণ চলছে বনিয়িোগারীদরে। গণমাধ্যমে খবররে বরাতে জানা যায়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জেে (ডএিসই) গত জানুয়ারি থকেে ৯ মাসে সূচক পতন হয়ছেে ১২০০ পয়ন্টে। এতে ঋণগ্রস্ত অনকে বনিয়িোগকারী মূলধন খুইয়ে নঃিস্ব হয়ে গছেনে। কারণ, ঋণরে টাকা আদায়ে ঋণদাতা অনকে প্রতষ্ঠিান বনিয়িোগকারীর র্পোটফোলওিতে থাকা শয়োর র্ফোসড সলে করছেনে বলে সংশ্লষ্টি সূত্রে জানা যায়। তাতে ঋণদাতা প্রতষ্ঠিান ঋণরে র্অথ ফরেত পলেওে অনকে বনিয়িোগকারী মূলধন হারয়িে আহাজারি করছনে।
গত ৩০ ডসিম্বেররে নর্বিাচনরে পর কছিুদনি সূচকরে বড় ধরনরে উত্থান ঘট। এরপর জানুয়াররি শষে সপ্তাহ থকেে বাজারে পতন শুরু হয়, যা এখনো অব্যাহত। সংশ্লষ্টিরা বলছনে, পতনরে কারণে বাজারে ব্যাপকভাবে র্ফোসড সলে শুরু হয়ছে। এখন চরম ক্রতোসংকট তরৈি হয়ছে।
বলার বষিয় হচ্ছ, ৯ মাস নয়, প্রায় নয় বছর ধরইে পুঁজবিাজারে সংকট চলছ। দুনয়িার সবখানইে বাজারে দরপতন হয়। কন্তি এতো র্দীঘ সময় বাজার ঘুরে দাঁড়ায়ন, এমন নজরি নইে। ৯ বছর কি কম সময়? এর মধ্যে দশেে কত পরর্বিতন হলো। সরকার বদল হলো, মন্ত্রী বদল হলো। কন্তিু পুঁজবিাজারে সংকট কাটানো গলে না কনেো? নাকি সংশ্লষ্টিরা বষিয়টতিে তমেন গুরুত্ব দচ্ছিনে না? যদি এটইি সত্য হয়, তাহলে দশেরে র্অথনীতরি জন্য অশনি সংকতে। এছাড়া লাখ লাখ ক্ষুদ্র বনিয়িোগকারীর পটেে লাথি মরেে র্অথনীতরি উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ অবস্থায় পুঁজবিাজাররে সংকট দূর করতে না পারার জন্য সংশ্লষ্টিদরে বরিুদ্ধে কী ব্যবস্থা নয়ো হয়ছে, তারা কী জবাবদহিতিা করছেনে? এসব বষিয়ও প্রকাশ করা দরকার। তা না হলে পুঁজবিাজারে বনিয়িোগকারীদরে আস্থা না বড়ে, সকংট আরো বাড়ার আশঙ্কা থকেইে যাচ্ছ।
ব্রেকিং নিউজ :