মন্দাকালে পুঁজিবাজারে দুর্বল কোম্পানির আধিপত্য চলছে। এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। ব্যবস্থা তো দূরের কথা, এসব কোম্পানির দাম বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে বাজারের নীতিনির্ধারকরা। নতুন করে আবার দুর্বল কোম্পানি অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে।
এসব পচা শেয়ার দুর্গন্ধ ছড়িয়ে বাজারের স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট করছে অভিযোগ উঠছে। ফলে ভালো বিনিয়োগকারীরা এখানে আসছে না। একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে এসব কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়াচ্ছে। এর ফাঁদে পা দিচ্ছেন এক শ্রেণির বিনিয়োগকারী। ফলে ওই চক্রটি বাজার থেকে বের হয়ে গেলে বিনিয়োগকারীরা পথে বসবে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
কারা এসব কোম্পানির শেয়ার কিনছে, তা খতিয়ে দেখতে হবে। আর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বলছে তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।
দেশের পুঁজিবাজার এখন সুস্থ নেই। অস্বাভাবিক অবস্থায় চলছে। ফ্লোর প্রাইস দিয়ে স্বাভাবিক বাজার আটকে রাখা হয়েছে। এখন জুয়াড়িরা যেটার দাম বাড়ায় সেটিই বাড়ে। এক্ষেত্রে এসব কোম্পানি মার্জিন দেওয়া হয়। আরও অনেক বিষয় রয়েছে। কিন্তু বাজার স্বাভাবিক থাকলে ভালো বিনিয়োগকারীরা আসত। এখন সেটি হচ্ছে না।