এমন আগ্রাসী দরপতনের কারণ কী

দেশের পুঁজিবাজার টানা দরপতনের বৃত্তে আটকে গেছে। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। এতে মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের তিন কার্যদিবসেই দরপতন হলো বাজারে। সবশেষ ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ১৩ কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে দরপতন হলো। এমন আগ্রাসী দরপতনের কারণ কী? এভাবে বারবারই বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশ হয়ে আসছে। এটি পুঁজিবাজারের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, তার দ্বিগুণের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমেছে। ফলে কমেছে সবকয়টি মূল্যসূচক। তবে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে টানা দরপতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পুঁজিবাজার। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চরমা হতাশা দেখা দেয়ার আশঙ্কাই এখন বড় বিষয়।

অনেক দিন ধরেই দেশের পুঁজিবাজারে নানামুখী খেলায় লিপ্ত রয়েছে এক শ্রেণির খেলোয়াড়রা। তাদের কারণে বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে না। একটু সম্ভাবনা দেখা দিলেই বাজার নিয়ে অশুভ তৎরতা শুরু হয়। এর শিকার হয় ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। অনেক সময় অকারণেই হচ্ছে দরপতন। এটি বাজারের স্বাভাবিকতা ব্যহত হচ্ছে।

Tagged