পালিয়ে নয় পুঁজিবাজারে টিকে থেকে লড়াই করতে হবে বিনিয়োগকারীদের

কখনো কখনো পুঁজিবাজারে দুর্দিন আসে। এটি স্বাভাবিকভাবে দেখতে হবে। যদি কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র বা কারচুপি না থাকে, তা হলে দরপতন পুঁজিবাজারের খুব বেশি ক্ষতি করতে পারে না। সার্বিক অর্থনীতি এবং সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পরিস্থিতির কারণে শেয়ার দর বাড়তে-কমতে পারে। যদি স্বাভাবিক দরপতন হয়, সে ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের চেষ্টা করতে হবে পুঁজিবাজারে টিকে থাকার। পালিয়ে যাওয়া কোনো সমাধান […]

বিস্তারিত

পুঁজিবাজারের অস্বাভাবিকতা দূর করাই বড় চ্যালেঞ্জ

পুঁজিবাজার যদি দিনের পর দিন অস্বাভাবিক আচরণ করে তাহলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সন্দেহ বাড়ে। তারা তখন বিচলিত হয়ে পড়েন। এই কারণে প্রথমেই পুঁজিবাজারের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে হবে। আর এই কাজটি কেবল নিয়ন্ত্রক সংস্থার একার কাজ নয়। সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার আন্তরিকতা থাকতে হবে। একই সঙ্গে সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দেখতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কোনো গাফিলতি রয়েছে […]

বিস্তারিত

পতনে দিশাহারা পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা

গত সপ্তাহে টানা দু’দিন সামান্য উত্থানের পর নতুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রোববার দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। ব্যাংক, বিমা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ সব খাতের শেয়ারের দাম কমায় দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ৪৫ পয়েন্ট। শেয়ার বিক্রেতার চেয়ে ক্রেতার উপস্থিতি কম […]

বিস্তারিত

পুঁজিবাজারে লেনদেনের চিত্র হতাশাজনক

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস গত বৃহস্পতিবার দিনের প্রথম ৪০ মিনিট লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানে। কিন্তু তারপর ক্রেতার তুলনায় বিক্রেতা বেশি থাকায় দিনের বাকি সময় লেনদেনে সূচক খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। ফলে দিন শেষে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছে মাত্র ৯ পয়েন্ট। সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন ও অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। […]

বিস্তারিত

তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার: পুঁজিবাজারবান্ধব সমাধান আসা উচিত

আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর করপোরেট করের হার বেশকিছু শর্ত পরিপালন সাপেক্ষে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু এটি শর্তহীন থাকা উচিত বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সসম্প্রতি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) উদ্যোগে আয়োজিত ‘বাজেট ২০২২-২৩: পুঁজিবাজারের ওপর প্রভাব’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। সেমিনারে বিআইসিএমের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ড. মাহমুদা আক্তার বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সরকারের ঘোষিত বাজেট নীতিগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ, করের হার, করমুক্ত বিনিয়োগের সীমার মতো চলকগুলো পুঁজিবাজারকে গতিশীল করতে ভূমিকা রেখে থাকে। পুঁজিবাজারকে নিরুৎসাহিত করার মতো তেমন কোনো বিষয় বাজেটে নেই। এখানে পুঁজিবাজারের জন্য প্রত্যক্ষ প্রণোদনা কম। তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য প্রস্তাবিত ২০ শতাংশ করহার শর্তহীন হওয়া উচিত। বাজার মধ্যস্থতাকারীদের জন্য আর্থিক প্রণোদনা থাকা উচিত, যাতে বাজারের উন্নয়নে তারা আরো সক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে। প্রস্তাবিত বাজেটে কভিডের প্রভাব এবং রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে। তার ওপর মুদ্রাস্ফীতি তো রয়েছেই। এসব প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পুঁজিবাজারের ওপর সরকার মনোযোগ কম দিয়েছে। প্রত্যাশা অনুসারে প্রণোদনা কম এসেছে। এবারের বাজেটের মূল দর্শন হলো অর্থনীতিকে কভিডের আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়া। দেশের অর্থনীতি সে অবস্থানে পৌঁছালে পুঁজিবাজারও গতিশীল হবে। তবে বিভিন্ন মহল থেকে তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হারের বিষয়টি আসছে, এ ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারবান্ধব সমাধান আসা উচিত।  

বিস্তারিত

একদিন বা একমাস নয়, পুঁজিবাজার দীর্ঘদিনের বিনিয়োগক্ষেত্র

পুঁজিবাজারে উত্থান-পতন থাকবেই। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তাড়াহুড়া করে শেয়ার বিক্রি করে বের হয়ে যাওয়া কোনো সমাধান নয়। কিছুদিন পুঁজিবাজার পতনে থাকতে পারে, মন্দায় থাকতে পারে। এটি স্বাভাবিকভাবে দেখতে হবে। পতনের বাজারে বিনিয়োগকৌশল আর উত্থানের বাজারে বিনিয়োগ কৌশল এক রকম নয়। তাই পতন দেখলে পালালে চলবে না। এই সময়ে কী ধরনের বিনিয়োকৌশল নির্ধারণ করা […]

বিস্তারিত

পুঁজিবাজার থেকে অস্থিরতা দূর করতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার দিন থেকে পুঁজিবাজারে টানা পতনে চলে। টানা চার দিনের পতনে সূচক কমেছিল ১২২ পয়েন্ট। চারদিন পতনের পর বাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের খবর আসে। ফলে বুধবার থেকে সূচক ইউটার্ন নেয়। যা বৃহস্পতিবার সূচক ও লেনদেনে বড় উত্থান দেখা যায়। সেদিন সূচক বেড়েছিল ৫১ পয়েন্টের বেশি। আর লেনদেন হয়েছিল হাজার কোটি টাকার […]

বিস্তারিত

মূলধন হারানোর ভয় নিয়ে দীর্ঘদিন পুঁজিবাজার চলতে পারে না

শেয়ার ব্যবসায় লাভ-লোকসান থাকবেই। কখনো কখনো লোকসান বেশিও হতে পারে। তবে প্রতিনিয়ত মূলধন হারানোর ভয় থাকলে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করা অসম্ভব। এতে বাজার সম্পর্কে ভুল বার্তা তৈরি হয়। আমাদের দেশের পুঁজিবাজার সম্পর্কে ভাবতে গেলে এসব বিষয় ঘুরে-ফিরেই চলে আসে। এ কারণে পুঁজিবাজারের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়। ফুটো কলস যেমন ভরা যায় না, তেমনই বাজারে সংকট রেখে শত […]

বিস্তারিত