রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কায় গত সপ্তাহজুড়ে দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এ সময় যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার দ্বিগুণের বেশি। ফলে কমেছে সবকটি মূল্য সূচক। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। তবে এর মধ্যেও বেড়েছে বাজার মূলধন।
প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা বেড়ে গেছে। অপরদিকে, ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্টের ওপরে। আর দৈনিক গড় লেনদেন কমেছে ৮ শতাংশের বেশি।
সামনে জাতীয় নির্বাচন রয়েছে। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এক ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। তবে পুঁজিবাজার মূলত অর্থনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তাই রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্যসহ বিনিয়োগ করা উচিত। এতে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি রক্ষা পাবে। পাশপাশি বাজারেও অস্থিরতা কমে আসবে। সবকিছু বিবেচনা করে খুক সর্তকতার সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের লেনদেন করা উচিত। তা হলে ভুল কম হবে। একইসঙ্গে সঠিক সিদ্ধান্ত বেরিয়ে আসবে। স্বাভাবিকভাবেই ক্রান্তিকালে সঠিক সিদ্ধান্তই হতে পারে নিয়ামক। এটি বিশেষ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মাথা রাখতে হবে।