পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অস্থিরতা কমাতে হবে। এক-দুদিনে মুনাফা করার প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। আবার সাময়িক লোকসানে পড়ে শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ার মানসিকতাও বর্জন করতে হবে। প্রতিদিন শেয়ার কেনা-বেচার জন্য অস্থিরতা থাকলে সিদ্ধান্ত নিতে ভুল হতে পারে। এতে ক্ষতি বেড়ে যায়। ধৈর্য নিয়ে লেনদেন করারর কৌশল আয়ত্ত করতে হবে বিনিয়োগকারীদের। এটি সম্ভব হলে লোকসান কমে আসবে।
প্রায় সময়ই দেখা যায়া বিনিয়োগকারীরা অনেক তাড়াহুড়া করেন। বাজার একটু নিম্নমুখী হলেই লোকসানে বিক্রি করে দেওয়ার হিড়িক পড়ে যায়। এতে বাজার আরো বেশি নিম্নমুখী হয়। এ সুযোগে কতিপয় চক্র বিনিয়োগকারীদের শেয়ার হাতিয়ে নেয়। সময়মতো কমদামে শেয়ার কিনে আগের বেশি দামে কেনা শেয়ারের মূল্য গড় করাটাও একটি বিনিয়োগ কৌশল। এছাড়া তিন ধরনের পরিকল্পনা থাকতে হবে বিনিয়োগকারীর। সেটি হচ্ছে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি। তবে পুঁজিবাজার সম্পর্কে সব কিছু আগাম বলে দেওয়া যায় না। বিনিয়োগকারী যদি চৌকস হন, তা হলে বুঝতে পারেন সামনে কী ঘটতে পারে। সেভাবে তিনি তার পোর্টফোলিও পরিচালনা করতে পারেন। আর এই কাজটি করতে হবে ধৈর্য নিয়ে। এখানে অস্থির হওয়ার সুযোগ নেই।