পতনে দিশাহারা বিনিয়োগকারীরা: উপায় কী

গত সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসের ধারাবাহিকতায় গতকাল সপ্তাহের প্রথম কর্মদিস রোববারও শেয়ারবাজারে পতন হয়েছে। এদিন যে পরিমাণ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে তার ৩ গুণের বেশি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। ধারাবাহিক পতনের চাপে দিশেহারা শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা। এখন কী করবেন তারা, উপায় কী?

আগের দিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জর (ডিএসই) সূচক কমেছিল ৫৩ পয়েন্টের বেশি। ডিএসইর কারিগরি ক্রুটির কারণে গতকাল কতো পয়েন্ট সূচক কমেছে, তা জানা যায়নি।

এর আগে টানা পাঁচ দিন পতনের পর গত বুধবার ৩৫ পয়েন্ট সূচক বেড়েছিল। এতে লোকসানে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা কিছুটা হলেও আশার আলো দেখতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু পরের দিন বৃহস্পতিবার তাদের সেই আশা দুরাশায় পরিণত হয়। সেদিন বড় পতন ঘটিয়ে শেয়ারবাজারে অস্থিরতা আরও গভীর করে তোলে।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ছিল ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্ট। তারপর থেকে চলতে থাকে ধারাবাহিক পতন। এরমধ্যে অতিবাহিত হয় ১৮ কর্মদিবস। এই ১৮ কর্মদিবসের মধ্যে মাত্র তিন কর্মদিবস ডিএসইর সূচক ইতিবাচক থাকে। বাকি ১৫ কর্মদিবসই থাকে নেতিবাচক প্রবণতায়। তারমধ্যে অন্তত ৪-৫ দিন দেখা যায় আতঙ্ক ছড়ানো সূচকের পতন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা আরও বাড়ছে।

Tagged