দেশের পুঁজিবাজারে টানা দরপতন চলছে। প্রতিদিনেই লেনদেন অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমছে। সেইসঙ্গে কমছে মূল্যসূচক। পাশাপাশি কমে এসেছে লেনদেনের গতিও।
গত কয়েক কার্যদিবসের মতো সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। ফলে দুই বাজারেই কমেছে প্রধান মূল্যসূচক। এর মাধ্যমে টানা ছয় কার্যদিবস শেয়ারবাজারে দরপতন হলো।
মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি দুই বাজারেই কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ডিএসইতে লেনদেন কমে ৮০০ কোটি টাকার ঘরে চলে এসেছে। এতে স্বাভাবিকভাবেই বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ বাড়বে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি হলে সবাই ধারণা করছিলেন, পুঁজিবাজারে স্বাভাবিকতা ফিরে আসবে। কয়েক দিন বাজারে সে ধরনের ইঙ্গিতও ছিলো। কিন্তু পরক্ষণেই আবার তার আগের মতো হতে শুরু করলো। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে প্রশ্ন জাগাটা স্বাভাবিক কারা বাজারের পেছনে কলকাঠি নাড়ছে? কী কারণে পরিস্থিতি এমন জটিল হচ্ছে। যারা এর পেছনে জড়িত তাদেরকে চিহ্নিত করা কি খুবই কঠিন?