ডিএসইর লেনদেনের ইতিহাস (২০০৪-২০১৯)

নিজস্ব প্রতিবেদক:

২০০৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশের পুঁজিবাজারে অনেক ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এই দীর্ঘ ১৬ বছরে বিনিয়োগকারীরা দেখেছেন ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর ৩২৪৯ কোটি টাকার লেনদেন ও ৮৯১৮ পয়েন্টে সূচক। আবার ২০১০ ও ২০১১ সালের পুঁজিবাজারের মহাধস।

নিচের ছকে ডিএসইর লেনদেনের চিত্র তুলে ধরা হলো:

তারিখ সূচকের অবস্থান লেনদেনের পরিমাণ
০১-জানুয়ারী-২০১৪ ৪২৮৬.১৫৪ ৪১১ কোটি ৯৭ লাখ ৪১ হাজার
০২-মার্চ-২০১৪ ৪৬৯৭.৩ ৫৭৪ কোটি ৪০ লাখ
০১-জুন-২০১৪ ৪৪৪৮.৫৭৬ ৩৭৬ কোটি ৬ লাখ ৯১ হাজার
০২-সেপ্টেম্বর-২০১৪ ৪৫৫৪.৯৭৮ ৫০১ কোটি ৪৬ লাখ ৪৩ হাজার
০১-ডিসেম্বর-২০১৪ ৪৮৬৮.৬৪৬ ৩৪১ কোটি ৫৩ লাখ ৪৩ হাজার

২০১৪ সালে ডিএসই’র অবস্থান ছিল উর্দ্ধমুখী। সেবছর সূচকের অবস্থান জানুয়ারিতে ছিল ৪২০০ পয়েন্ট বছরশেষে ডিসেম্বরে সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৪৮০০ পয়েন্টে। বছরজুড়ে ডিএসইর লেনেদেন ছিল ৩০০ কোটি থেকে ৫০০ কোটিতে।

তারিখ সূচকের অবস্থান লেনদেনের পরিমাণ
০১-জানুয়ারী-২০১৫ ৪৯৪১.৫১৫ ২২৭ কোটি ৫৪ লাখ ৯ হাজার
০১-মার্চ-২০১৫ ৪৭৩৯.৬৫১ ৩৩৬ কোটি ৬৫ লাখ ১৫ হাজার
০১-জুন-২০১৫ ৪৬২৩.৬৩১ ১০০২ কোটি ৩৩ লাখ ৯১ হাজার
০১-সেপ্টেম্বর-২০১৫ ৪৭২৪.৫১৯ ৪২১ কোটি ৩৩ লাখ ৪৯ হাজার
০১-ডিসেম্বর-২০১৫ ৪৬২১.৬৭৪ ৪৭৮ কোটি ৪৬ লাখ ৬৬ হাজার

১০১৫ সালটা তেমন ভালো কাটায়নি ডিএসই। সেবছর সূচকের অবস্থান ছিল নিম্নমূখী। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে সূচকের অবস্থান ছিল ৪৯০০ পয়েন্টে তবে সময়ের সাথে সাথে ডিসেম্বরে সূচকের অবস্থান গিয়ে দাঁড়ায় ৪৬০০ পয়েন্টে। সেবছর ডিএসইর লেনদেন জুনে সর্বোচ্চ হাজার কোটিতে গিয়েছিল।

তারিখ সূচকের অবস্থান লেনদেনের পরিমাণ
০৩-জানুয়ারী-২০১৬ ৪৬২৪.০১৯ ৩৬৬ কোটি ৪২ লাখ ২৯ হাজার
০১-মার্চ-২০১৬ ৪৪৮৪.০৩৮ ৪৪০ কোটি ৬৩ লাখ ৬৬ হাজার
০১-জুন-২০১৬ ৪৪২১.৭৯৫ ৩৫৮ কোটি ৭ লাখ ৭২ হাজার
০১-সেপ্টেম্বর-২০১৬ ৪৫৪৯.০৪৪ ৪০৭ কোটি ২২ লাখ ৩২ হাজার
০১-ডিসেম্বর-২০১৬ ৪৮২৩.০২৪ ৮০৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩৪ হাজার

২০১৬ সালে ডিএসইর অবস্থান তেমন উল্লেখযোগ্য নয়। সেবছর ডিএসইর সূচকের অবস্থার এবং লেনদেনের পরিমাণ উভয়ই ছিল প্রায় সমতায়। সেবছর ডিসেম্বরের ১ তারেখে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিল ৮০৩ কোটি টাকা।

এসএমজে/২৪/বা

ডিএসই লেনদেনের ইতিহাস আগের পর্বটি পড়তে (ক্লিক) করুন।

ডিএসই লেনদেনের ইতিহাস পরের পর্বটি পড়তে (ক্লিক) করুন।

(চলবে)

Tagged