টি-জিরো পদ্ধতিতে লেনদেন হলে পুঁজিবাজারের সক্ষমতা বাড়বে

উন্নতবিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের দেশের পুঁজিবাজারের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বর্তমান যুগের অর্থনীতিতে একটি সক্ষম পুঁজিবাজার অনিবার্য বিষয়। এ বিষয়ে শক্ত ভিত্তি দাঁড় করানোর বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে আমাদের অনেককিছু ভাবার ও পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। তার মধ্যে একটি বিষয় হলো- কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে চলমান টি-টু পদ্ধতিরে পরিবর্তন করা। আমাদের বাজারে কেনা শেয়ার বিক্রিযোগ্য হতে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগে। এই টি-টু পদ্ধতি উন্নতবিশ্বের কোনো পুঁজিবাজারে নেই। একজন বিনিয়োগকারী যখন ইচ্ছা শেয়ার কেনা-বেচা করবেন। এখানে তাকে অবাধ করে দেয়া প্রয়োজন। শেয়ার বিক্রির জন্য ম্যাচিউরিটি টাইম কেনো থাকবে? এটি থাকলে কী উপকার হয়? আমাদের বোধগম্য নয়।

যে কথাটি আমরা বারবার বলতে চাই, সেটি হচ্ছে আমাদের পুঁজিবাজার নিয়ে আমরা উন্নতবিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবো। বাজারের গুণগত বিকাশ ঘটাবো। অন্যদের ভালো জিনিষগুলো আমরা বিবেচনা করে গ্রহণ করবো। তাহলে আমাদের উন্নতি হবে। আমরা যদি দরজা-জানালা বন্ধ করে বসে থাকি তাহলে সামনে অগ্রসর হতে পারবো না। সুরাং সংশ্লিষ্টদের বিষয়টি ভাবার জন্য অনুরোধ করছি।

Tagged