১১ কোটি টাকা আদায় নিয়ে অনিশ্চয়তা অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের

এসএমজে ডেস্কঃ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক হিসাবে আপত্তি জানিয়েছেন নিরীক্ষক। কোম্পানিটির ২০২০ সালের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষায় এই আপত্তি জানিয়েছে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানটি।

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানি কর্তৃপক্ষ প্রিমিয়াম পাওয়া যাবে হিসেবে রিসিভঅ্যাবল বাবদ ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর ১১ কোটি ২৪ লাখ টাকার সম্পদ দেখিয়েছে। যার পরিমাণ ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর ছিল ১১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। যা দীর্ঘদিন ধরে সম্পদ হিসেবে দেখানো হচ্ছে। যা আদায়ে সন্দেহ রয়েছে।

এদিকে শ্রম আইন অনুযায়ি অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ “ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ড” গঠন করেনি বলে জানিয়েছে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান।

২০০৫ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৩০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এরমধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৩০.৭২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ৭.২৮ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৬২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

চলতি বছরের শুরুতে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে শেয়ার ছিল ৩৪.৩১ শতাংশ। এই সময়ে উদ্যোক্তা পরিচালকরা ৩.৫৯ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছেন।
এসএমজে/২৪/রা

Tagged