সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১১ মে) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচক কমেছে। তবে ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। সেইসঙ্গে দাম কমার থেকে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি প্রতিষ্ঠান। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাওয়াটাই স্বাভাবিক।
এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের ১০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে যায়। আর লেনদেনের এক ঘণ্টা ৪৫ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ৯ পয়েন্ট।
তবে শেষদিকে এসে ঢালাওভাবে একের পর এক প্রতিষ্ঠানের দরপতন হয়। এতে সবকটি মূল্যসূচক কমে দিনের লেনদেন শেষ হয়। অবশ্য এরপরও দাম কমার চেয়ে দাম বাড়ার তালিকায় থাকে বেশি প্রতিষ্ঠান। দাম বাড়ার তালিকা বড় রাখতে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে বিমা খাত।
দিনের লেনদেন শেষে বিমা খাতের ২৯টি বিমা কোম্পানির শেয়ার মূল্য বেড়েছে। বিপরীতে সাতটি বিমা কোম্পানির শেয়ার মূল্য কমেছে। আর সব খাত মিলিয়ে ডিএসইতে ৮৪ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৭টির দাম। বাজারের এমন চিত্র বেশ কয়েকদিন ধরে চলছে।