লেনদেনে রেকর্ড হলেই পুঁজিবাজার উন্নত হবে এমন নয়, পাশাপাশি সুশাসন জরুরি। এটি থাকলে বাজারে আস্থা ফেরানো সম্ভব। ২০১০ সালে বাজার ধসের আগের অবস্থায় চলে এসেছে লেনদেন। এটি ইতিবাচক। এই ধারা অব্যাহত থাকলে লেনদেন আরও বাড়বে এবং বাজারের পরিধি বিকশিত হবে।
গত মঙ্গলবার সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৫৪৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা। তবে লেনদেন বাড়লেও আগের দিনের চেয়ে সূচক কমেছে ডিএসইতে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪২ পয়েন্ট, অবস্থান করছে ৫ হাজার ৬০৯ পয়েন্টে।
পুঁজিবাজারে নতুন বছরটি শুরু হয়েছে সূচক ও লেনদেনের বড় উত্থান দিয়ে। প্রথম দুই কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ২৫০ পয়েন্ট। আজ তাই কিছুটা মূল্য সংশোধন দেখা গেছে। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বিক্রির প্রবণতা ছিল লক্ষ্যণীয়।
লেনদেন বাড়ার বিষয়টি ইতিবাচক। তবে এর মধ্য দিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের ক্ষতি কতটা পুষিয়ে নিতে পারছেন, এটি অধিক গুরুত্বপর্ণূ। বাজারে যদি সুশাসন থাকে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে এবং লেনদেনও আরও বাড়বে। পাশাপাশি লাভবান হবেন বিনিয়োগকারীরা।