দুইমাস বন্ধের পর গতকাল লেনদেন হলো দেশের দুই পুঁজিবাজারে। মহামারি করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলার অংশ হিসেবে সরকার দুইমাস বন্ধের পর গতকাল লেনদেন হলো দেশের দুই পুঁজিবাজারে। র সাধারণ ছুটি ঘোষণা করলে গত ২৬ মার্চ থে দুইমাস বন্ধের পর গতকাল লেনদেন হলো দেশের দুই পুঁজিবাজারে। কে পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ করে দেয়া হয়।
সরকার ছুটি বাড়ালে তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে পুঁজিবাজারও বন্ধ রাখার সময় বাড়ানো হয়। এতে ২৬ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৬৬ দিন বন্ধ থাকে পুঁজিবাজার।
লেদেনের প্রথম দিন ঢাকা স্টকএক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূচক ছিলো ইতিবিচক। এদিন সূচক বাড়ে ৫২ পয়েন্টেরও বেশি। যদিও লেনদেন হওয়া কোম্পানির শেয়ারগুলোর মধ্যে অধিকাংশ শেয়ারের দরপতন হয়েছে, তবুও স্বাগতম পুঁজিবাজার। ইতিহাসে দেশের পুঁজিবাজার এত দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকেনি। তাই লেনদেন চালু হওয়াটাকে আমরা ইতিকাচক হিসেবে দেখতে চাই। এই বন্ধের মধ্যেই একটি বড় ঘটনা ঘটেছে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) নেতৃত্ব বদল হয়েছে। আমরা এই নোতৃত্বকে স্বাগত জানাই। আমরা আশা করবো নতুন নেতৃত্ব পুঁজিবাজারকে উন্নত ও আস্থার বাজার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হবেন। করোনা দুর্যোগ ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে পুঁজিবাজার আস্থা সংকটে রয়েছে। তাই সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ সংশ্লিষ্টরা ভরসা রাখা যায়, এমন একটি পুঁজিবাজার চেয়ে আসছন। আমরাও একটি আস্থাশীল ও উন্নত পুঁজিবাজার প্রত্যাশা করে আসছি। আশা করি আমরা প্রত্যাশিত পুঁজিবাজার পাবো।
