এই সময়ের পুঁজিবাজাওে বিনিয়োগকারীদের ফেরানো কিংবা ধওে রাখার জন্য আস্থা সৃষ্টি করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ। দীর্ঘ সময়ের অনিয়মের মধ্যদিয়ে অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে বাজারের। এই ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। এখন দেখা দরকার গত দশ বছওে আমরা পুঁজিবাজাওে কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পেরেছি। অথচ একই সময়ের ব্যবধানে আন্তর্জাতিক পুঁজিবাজার গুলো অনেক পরিণত হয়েছে। সেখানে স্বচ্ছতা ফেরানোর জন্য নিয়মিত কাজ করাহ য়। নতুন নতুন বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হয়। আর আমাদের পুঁজিবাজার যে কতো কাল ধরে থমকে আছে। এখানে অনেক সময় লোক বল বদল হয় কিন্তু কার্যক্রম চলে আগেরই মতোই। ফলে নেতৃত্বের প্রতিবিনিয়োগকারীদের আস্থা দিনদিন কমতে থাকে।
কয়েক মাস আগে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজঅ্যান্ড এক্সচেঞ্জকমিশনে (বিএসইসি) নেতৃত্ব বদল হয়েছে। ইতো মধ্যে নতুন কমিশন বেশ কিছ ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এসব সিদ্ধান্ত সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। তবেএখনোবড় ধরনের কোনো মৌলিক পরিবর্তন সম্ভব হয়নি। তাই প্রশ্ন থাকে- দীঘর্ দিনের জমে থাকা জঞ্জাল নিরসনে বিএস ইসি কতটা সক্ষম? কারণ বড় ধরনের পরিবর্তন ছাড়া বাজারে পূর্ণ আস্থা ফিরবে কিনা সেই প্রশ্নটি থেকেই যাচ্ছে।
ব্রেকিং নিউজ :