আমাদের কৃষকরা লাভান হলে পুরো জাতি উপকৃত হবে। এর সুফল পাবে দোশ। তাই কৃষকের বিষয়টি নিশ্চিত করতে সবার আগে গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন।
দেশের অর্থনীতিকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে কৃষকরাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে চলমান সংকটকালে কৃষক যেন তার উৎপাদিত ফসল ঠিকভাবে ঘরে তুলতে পারে। বিশেষ করে কৃষক যেন ধান কাটতে গিয়ে শ্রমিক সংকটে না পড়েন। স্বাস্থ্য বিধি মেনে তারা যেন মাঠে থাকেন। আর উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য দামও যেন তারা পান সেই ব্যবস্থাও করতে হবে।
প্রয়োজনে সরকার শ্রমিকদের যেন পর্যাপ্ত সুরক্ষা সামগ্রী দেয় আর উৎপাদিত পণ্য পরিবহনেরও ব্যবস্থা করে। কৃষককে যেন বীজসহ সহজ শর্তে ঋণ দেয়া হয়। এখানে প্রণোদনারও প্রয়োজন আছে।
ফসল উৎপাদন পরবর্তী সরবরাহজনিত সমস্যার জন্য কৃষক যেন বিপাকে না পড়েন সে দিকে লক্ষ্য রাখা দরকার। কৃষকের উৎপাদিত ফসল যেখানে যেমন প্রয়োজন সেখানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
অনেক কৃষকের কাছে হয়তো ভাল বীজ নেই সেটা তাকে দিতে হবে। তারপর অন্যান্য উপকরণ লাগবে সেই উপকরণ কৃষকদের কাছে পৌঁছে দেয়া। এবং পৌঁছে দেয়ার জন্য যানবাহন লাগবে। সাধারণ যানবাহনে হবে না। এর জন্য বিশষে ব্যবস্থা প্রয়োজন। সেটা এখন থেকেই শুরু করতে হবে। হাতে তো সময় নেই। খুব তাড়াতাড়ি সব কিছু করতে পারলে কৃষকের পাশাপাশি দেশ জাতি উপকৃত হবে।
ব্রেকিং নিউজ :