এক বছরের অধিক সময় ধরে বিশ্বব্যাপি করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত। বাংলাদেশেও এর নেতিচাক প্রভাব পড়েছে। এসব ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকার নানা ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে আসছে। বিশেষ করে প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে সরকারের বহুমুখী প্রচেষ্টা রয়েছে। দেশের পুঁজিবাজারের ক্ষেত্রেও বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
বৈশ্বিক অতিমারীর কারণে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারও বেশ ক্ষতিগ্রস্ত। ফ্লোরপ্রাইস কার্যকরের মধ্য দিয়ে বাজারকে গতিশীল করার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে এটি ছিলো সরকার বা নিয়ন্ত্রক সংস্থার একটি সঠিক সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তের ফলে বাজার কিছুটা রক্ষা হয়েছে বলা যায়। কিন্তু একটা অবস্থায় এসে থমকে রয়েছে। সূচক কিছুতেই পাঁচহাজারের ঘর থেকে উঠতে পারছে না। সাম্প্রতিক চিত্র আরও হতাশার। লেনদেনেও তেমন গতি নেই। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ইতিমধ্যে বেশকিছু পদক্ষে নিয়েছে। এতে বাজারের এক ধরনের আশা তৈরি হলেও, সামগ্রিকভাবে এখনও অনেক কিছু করার বাকি। বিশেষ করে করোনার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য বিষেশ পদক্ষেপ দরকার। এটি অন্যান্য খাতের মতো পুঁজিবাজারেও প্রয়ো্জন।