সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে সহিংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে টানা তিন কার্যদিবস শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকে। পরিস্থিতির উন্নতি হলে গত সপ্তাহের আগের বুধবার থেকে আবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয়। তবে আতঙ্কে মাত্রাতিরিক্ত বিক্রির চাপে বুধবার শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়। সেইসঙ্গে লেনদেন কমে ২০০ কোটি টাকার নিচে নেমে যায়।
এ ধরনের পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠার জন্য দরকার বিশেষ উদ্যোগ। এটি করার জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) এগিয়ে এসে উদ্যোগ নিতে হবে। রাজনৈতিক পরিস্থিতির সঙ্গে পুঁজিবাজারের দিকে বিশেষ মনোযোগ প্রয়োজন। যাতে করে বিনিয়োগকারীরা বড় কোনো ক্ষতির মধ্যে না পড়েন। কারণ অনেক বিনিয়োগকারী আতঙ্গিত হতে পারেন। এতে মহলবিশেষ লাভাবান হলেও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের যাতে ক্ষতি না হয় সে দিকে নজর দিতে হবে।