দেশের অর্থনীতি ক্রমবর্ধমান। এখন নানা ক্ষেত্রে নতুন যুকে প্রবেশ করেছে দেশ। অর্থনীতিসহ সামাজিক অনেক সূচকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান বিশেষ মর্যাদার দাবি রাখে। স্বীকার করতে হবে এসব অর্জন রাতারাতি হয়নি। স্বাধীনতার পর থেকে ধীরে ধীরে এই জায়গটাটি তৈরি হয়েছে। এর জন্য এদেশের মানুষের পরিশ্রমের পাশাপাশি অনে সৎ ও যোগ্য উদ্যোক্তারও ভূমিকা রয়েছে। এটি স্বীকার করেও বলা যায়, আধুনিক বিশ্বেরে সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা বাংলাদেশের পুজিবাজারকে একটি সবল কাঠামোর উপর দাড় করাতে পারিনি। পুজিবাজারকে শিল্পায়নের অন্যতম ক্ষেত্র হিসেবে গড়ে তোলা যায়নি। এখন এদেশের শিল্পপতিরা অনেকটাই ব্যাংকনির্ভর। আমরা মনে করি এই পরিস্থিতির পরিবর্তন প্রয়োজন।
শিল্পায়নে অনেক ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদের ঋণের বা পুজির দরকার হয়। আর এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের চেয়ে পুজিবাজারই উত্তম। এটি সারা দুনিয়ায় প্রমাণিত বিষয়। কিন্তু আমাদের দেশে বিষয়টি সমম্ম্পূর্ণ উল্টো। এখানে শিল্পমালিকদের ব্যাংকমুখী মনোভাব থেকে সরিয়ে আনতে হবে। এমন বাস্তবতা তৈরি করতে হবে। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো পারলে আমরা পারবো না কেন? আমরা মনে করি শিল্পায়নের অন্যতম ক্ষেত্র হিসেবে পুজিবাজারকে বিবেচনা করলে এটি সম্ভব।