চলতি বছর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। এ সময়ের মধ্যে দেশ নানাভাবে অগ্রসর হয়েছে। তার সঙ্গে তাল রেখে অনেককিছুই ঢেলে সাজানো হচ্ছে এবং হবে। বিশেষ করে দেশের অর্থনীতির আকার অনেক বেড়েছে। এ কারণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবকাঠামো ও লোকবল বেড়েছে। অর্থনীতিরই একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ দেশের পুঁজিবাজার। এটি এখনও সেভাবে বিকশিত হয়নি। কারণ নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে জরুরি একটি বিষয় হচ্ছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) লোকবল সংকট।
গতকাল একটি অনুষ্ঠানে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘বিএসইসির বিদ্যমান জনবল দিয়ে ১১শ প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন। আমাদের সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কাজ করতে হয়। তাই ক্যাপিটাল মার্কেট বিটের সাংবাদিকদের বিভিন্ন ইস্যুতে সঠিক তথ্য তুলে আনতে হবে। যা কমিশনের কাজকে সহজ ও দ্রুত করে তুলবে।’
বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি নিয়ন্ত্রক সংস্থা নিজেই সক্ষম না হয়, তা হলে একটি উন্নত ব্যবস্থাপনা আমরা কী করে আশা করবো? এটি নীতিনির্ধারকদের ভাবা দরকার। অনেকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে নিয়ন্ত্রক সংস্থায় লোকবল ঘাটতির কথা। আমরা আশা করবো সংশ্লিষ্টরা এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেবেন।