করোনাপরবর্তী বিশ্বে অর্থনীতির মন্দা নিয়ে আগে থেকে কথা বলে আসছিলেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে চলে এলো রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের বাস্তবতা। এর ফলে বিশ্ব ব্যাপী মূল্যস্ফীতি, জ্বালানির দর বৃদ্ধিসহ নানা ধরনের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ফলে অর্থনীতিতে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এখন এই প্রভাব কাটিয়ে ওঠার চেষ্টায় বিভিন্ন দেশ নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করছে। আমাদের দেশেও বিষয়টি গভীরভাবে ভাবার বিষয়। বিশেষ করে দেশের পুঁজিবাজার চাঙ্গা করার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ প্রয়োজন।
পুঁজিবাজারে বর্তামানে যে মন্দাভাব দেখে দিয়েছে, এটি চিরস্থায়ী ব্যাপার নয়। নিশ্চয় এর একটে শেষ আছে। তবে এর জন্য ধৈর্য ধারণের পাশাপাশি সৃজনশীল উদ্যোগ নিতে হবে। এটি ভাবতে হবে সংশ্লিষ্টদের। যাতে কোনো ধরনের কালক্ষপেন না হয়, সে দিকে নজর দিতে হবে। সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে। তা হলে ক্ষতি কমানো সম্ভব।
বৈশ্বিক অর্থনীতির পাশাপাশি নিজ দেশের অর্থনীতিকে গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সঠিক ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। একই সঙ্গে অশুভ শক্তি যাতে বড় ধরনের সুবিধা করতে না পারে সেই দিকেই লক্ষ্য রাখতে হবে। তা হলেই কেবল এই মন্দাকালে কম মাশুলে অতিক্রম করা সম্ভব।