দেশের পুঁজিবাজারে সংকট কাটছে না। ঘুরে ফিরে পতনেই ঘুরপাক খাচ্ছে। এতে আস্থার সংকট থেকে বের হতে পারছে না পুঁজিবাজার। তাই বাজার সংশ্লিষ্টদের আরও মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। না হলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের হতাশা কাটবে না।
গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার (২৪ ডিসেম্বর) ঢালাও দরপতন হয়েছে। সেইসঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে তার প্রায় চারগুণের বেশি। এতে সবকটি মূল্যসূচকের মোটামুটি বড় পতন হয়েছে।
এদিন লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের শুরুতেই সূচক দুই পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের সময় ১০ মিনিট গড়ানোর আগেই দাম কমার তালিকায় চলে আসে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। ফলে সূচকও ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। এরপর লেনদেনের সময় যত গড়িয়েছে দরপতনের মাত্রা তত বেড়েছে। ফলে সূচকের মোটামুটি বড় পতন দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
সামগ্রিকভাবে বাজারের চিত্র ছিল খুবই হতাশাজনক। এমনটি প্রায়ই ঘটছে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ প্রয়োজন।