দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর শেয়ারবাজারে কিছুটা গতি ফিরেছে। ফলে নতুন নুতুন বিনিয়োগকারী যুক্ত হয়েছেন। পাশাপাশি নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীদেরও অনেকে সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। এই অবস্থায় পুঁজিবাজারে আস্থা বাড়ানোর একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে। এখন শক্ত হাতে বাজার তদারকি করতে হবে। বিএসইসিতে নতুন নেতৃত্ব এসেছে। সুতরাং প্রথম থেকেই তাকে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। তার জন্য অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। কারণ আগের নেতৃত্ব বাজারে অনেক জঞ্জাল রেখে গেছেন। তা দূর করতে হবে। না হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে।
আমরা মনে করি পুঁজিবাজারের সুশাসন কায়েম করতে পারলে অনিয়মকারী দুর্বৃত্তরা প্রভাব বিস্তার করতে পারবে। এতে ধীরে ধীরে পুঁজিবাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। আমাদের দেশে প্রচুর লোক রয়েছেন যারা পুঁজিবাজারে আসতে পারেন। তবে এর জন্য আগে আস্থা সৃষ্টি করতে হবে। বিনিয়োগবান্ধব পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে হবে। তবে এটি করতে গিয়ে চ্যালেঞ্জে পড়তে হবে। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার মতো সক্ষমতা থাকতে হবে নিয়ন্ত্রক সংস্থার। তা হলে পুঁজিবাজারের অগ্রগতি কেউ ঠেকাতে পারবে না।