দেশের পুঁজিবাজার চলছে বিনিয়োগকারীদের অস্বস্তি আর হতাশার মধ্য দিয়ে। এভাবে দশদিন পতনের পর একদিন উত্থান দিয়ে কি বাজার দাঁড় করানো যাবে? এ বিষয়ে আসলে নীতিনির্ধারকরা কী মনে করছেন, সেটি বুঝা দরকার।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে আরও ৪ বছরের জন্য পুনঃনিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
আগামী ১৭ মে অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী চার বছরের জন্য তিনি বিএসইসি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন। রোববার (২৮ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।
অধ্যাপক শিবলী দ্বিতীয় দফায় বিএসইসি চেয়ারম্যান হওয়ার সংবাদ আসার দিনে দেশের শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হয়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ফলে সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে এক ডজন প্রতিষ্ঠান।
এ ধরনের ঘটনা যদি সত্য হয়, তা হলে পুঁজিবাজারে ভবিষ্যৎ কী? কিসের ওপর ভিত্তি করে পুঁজিবাজার সঠিক পথ খুঁজে পাবে সেই প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। কারণ বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য একমাত্র এটি কারণ হতে পারে না। এর বাইরেও নিশ্চয় কারণ রয়েছে। সেগুলো অনুসন্ধান করা দরকার।