পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময় কমলেও মার্জিন ঋণসুবিধা বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নিয়ন্ত্রক সংস্থার এই পদক্ষেপ সময়োচিত এবং সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। এতে কিছুটা হলেও বিনিয়োগকারী বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে।
বিএসইসির নতুন এই সিদ্ধান্তের ফলে যতদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭ হাজার পয়েন্টের নিচে থাকবে, তত দিন বিনিয়োগকারীরা ১ অনুপাত শূন্য ৮ শতাংশ হারে ঋণ পাবেন। অর্থাৎ ১০০ টাকার শেয়ার কেনার বিপরীতে সর্বোচ্চ ৮০ টাকা ঋণ পাবেন। বর্তমানে ১০০ টাকার বিপরীতে বিনিয়োগকারীরা সর্বোচ্চ ৫০ টাকা ঋণসুবিধা পান। এখন সেটি বাড়িয়ে শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ করা হয়েছে। তবে ডিএসইর প্রধান সূচকটি ৭ হাজার ছাড়িয়ে গেলে ঋণের হার কমে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসবে।
এই পদক্ষেপ আরও আগেও নেওয়া যেতো। আমরা বারবার যে বিষয়টির ওপর জোর দিতে চাই, সেটি হচ্ছে সময় মতো সব পদক্ষেপ নিতে পারতে হবে। এতে বাস্তবায়নের কাজটিও সঠিক সময় হবে। এর মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজার এবং বিনিয়োগকারীরা উপকৃত হবেন দ্রুত।