স্বল্প মূলধনি কোম্পানিকে ঘিরে কারসাজি হওয়ার বিষয়টি নতুন নয়। এর শেয়ার সংখ্যা কম হওয়ায় সহজেই কারসাজি করা সম্ভব। কয়েকজন মিলে শেয়ার কিনে পরিকল্পিতভাবে এর দর বাড়িয়ে নেওয়া সম্ভব। আর এভাবে কারসাজি করতে খুব একটা বেগ পেতে হয় না। তাই ঘুরে ফিরে এ ধরনের কাজ হয়ে থাকে দেশের পুঁজিবাজারে।
পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা আনতে হলে কারসাজি রোধ করতে হবে। এই চক্রের যারা হোতা তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ বিষয়ে অনেকে একমমত হলেও কাজটি কিন্তু হচ্ছে না। কথা হচ্ছে বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? এর সহজ উত্তর যাই হোক। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এ দায় এড়াতে পারে না। যেভাবেই হোক কাজটি করতে হবে।
সরকার দেশ চালালেও সরাসরি পুঁজিবাজার চালায় না। এর জন্য অনেক সংস্থা রয়েছে। এসব সংস্থার কাজ নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করা। দায়িত্ব পালনে গাফিলতি না থাকলে, সমস্য সৃষ্টি হওয়ার কথা নয়। বিশেষ করে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলো ঘিরে কারসাজি তৎপরতা বন্ধ করতে হবে। এভাবে আর কতদিন চলবে পুঁজিবাজার?