বাংলাদেশ ব্যাংক রাষ্ট্রায়ত্ব বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) সকল ধরনের নীতিগত সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। গতকাল ২২ জানুয়ারি আইসিবি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠকে এ আশ্বাস দেওয়া হয়। বিষয়টিকে আমরা সাধুবাদ জানাই এবং দ্রুত বাস্তবায়ন করার প্রত্যাশা করি। কারণ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় থাকাটা খুবই জরুরি।
ওই বৈঠকে ডিপোজিটরি ফান্ডকে পুঁজিবাজার বিনিয়োগ সীমার (এক্সপোজার লিমিট) আওতার বাইরে রাখতে চায় আইসিবি। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিনিয়োগের জন্য এক হাজার কোটি টাকা ঋণ চেয়েছে।
আইসিবির ক্রয়ক্ষমতা বাড়াতে ডিপোজিটরি ফান্ডকে শেয়ারবাজার বিনিয়োগ সীমার আওতার বাইরে রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার সক্ষমতা ফিরে পাবে আইসিবি। আইনটি দ্রুত পাস করানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
দেশের বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতি নিয়ে সম্প্রতি গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম এ বিষয়টি তুলে ধরেন। বিষয়টি খুবই জরুরি ছিলো বলে আমাদের ধারণা।